প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ 2024
কোন একটি জাতি বা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তরুণরাই যথেষ্ট। কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিবছর হাজার হাজার শিক্ষিত তরুণ বের হওয়ার পরেও বাংলাদেশের উন্নতির হার এত ধীর গতিসম্পূর্ণ কেন আপনারা কি বলতে পারেন। কারণ বাংলাদেশের এই শিক্ষিত তরুণদের একটি বড় অংশ প্রতিবছর বেকার রয়ে যায়। যার কারণে তারা বাংলাদেশের উন্নতিতে ভূমিকা রাখতে পারে না। আর এর জন্যই বাংলাদেশ সরকার "প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ" চালু করেছে। এখন প্রশ্ন হলো প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ আসলে কি? চলুন তাহলে প্রধানমন্ত্রীর লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে আজকে আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে নেই।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কি?
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ কি? প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ মূলত এক ধরনের একটি ঋণ প্রদানকারী প্রকল্প। যেটি ব্যবসা পরিসর করা সহ আরো বিভিন্ন কাজের জন্য গ্রাহকদেরকে লোন বা ঋণ প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশ সরকার এই লোন প্রক্রিয়াটি মূলত চালু করেছেন বাংলাদেশের বেকারত্ব দূর করার জন্য। বাংলাদেশে প্রতিবছর অনেক তরুণ তরুণী শিক্ষিত হয়ে বের হলেও বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের সংখ্যা কম থাকায়, তারা বেকার রয়ে যায়। যার কারণে বাংলাদেশ সরকার এই লোন সিস্টেম চালু করে। যেন বাংলাদেশের বেকারত্ব দূর করা যায়।
আর এই প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর মৌলিক উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের যুবসমাজকে উৎপাদন মুখী অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের দিকে উৎসাহিত করা এবং তাদের নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য আর্থিকভাবে সহায়তা করা। আমাদের মাঝে যারা শিক্ষিত তরুণ তরুণী রয়েছে তারা চাইলেই এই প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন বাংলাদেশ প্রকল্পের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের উৎপাদনমুখী ব্যবসা আরম্ভ করে স্বাবলম্বী হতে পারবে। কোন কোন জায়গায় প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু ঋণ নামেও পরিচিত।
আরো পড়ুনঃ ব্র্যাক এনজিও থেকে কি কি ধরণের লোন পাওয়া যায়?
বিঃদ্রঃ আমাদের মাঝে অনেকেই ধারণা করে থাকে যে শুধুমাত্র শিক্ষিত বেকারাই এই লোন গ্রহণ করতে পারবে, কিন্তু বিষয়টি মোটেও তেমন নয় এই লোন শুধুমাত্র প্রশিক্ষণ প্রাপ্তদের প্রদান করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর বৈশিষ্ট্য
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর মূল উদ্দেশ্যই মূলত বাংলাদেশের বেকারত্ব হ্রাস করা। এই লোন কি তা ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি। এ পর্যায়ে আমরা এই লোনের কিছু বৈশিষ্ট্য জানব। নিচে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর কিছু বৈশিষ্ট্য তালিকা আকারে তুলে ধরা হলো।
- প্রধানমন্ত্রী লোন অফ বাংলাদেশ প্রকল্পে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে ব্যবসা করার জন্য সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন হিসাবে প্রদান করে থাকে।
- প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোনের সুদের হার মাত্র ৯% ধার্য করা হয়। যা আর্থিকভাবে অনেক সহজ।
- এই লোনটি আপনি যে কোন উৎপাদন মুখী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
- এই লোনের প্রদান করা সম্পূর্ণ অর্থ বৈধভাবে ব্যবহার করা হয়।
- এই লোন গ্রহণ করার জন্য আপনাকে একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার মত যোগ্যতা থাকতে হবে।
- এই লোনের অর্থ পরিশোধ করার জন্য পাঁচ বছর সময় প্রদান করা হয়।
- এই লোন এর অর্থ কিস্তি আকারে পরিশোধ করতে হয় ইত্যাদি।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ পেতে যে যোগ্যতা লাগবে
আপনি বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে প্রথমে আপনাকে সেই লোন নেওয়ার মতো যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। তেমনি প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। এই লোন পেতে হলেও আপনাকে কিছু যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। এই লোন পাওয়ার জন্য যে সকল যোগ্যতার প্রয়োজন হবে তার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
আরো পড়ুনঃ আশা এনজিও লোন পদ্ধতি
- অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- বাংলাদেশের যে কোন জেলার স্থানীয় বাসিন্দা হতে হবে।
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনিম্ন JSC অথবা তার সমমান হতে হবে।
- আপনাকে অবশ্যই বেকার হতে হবে (আপনার যদি কোন কাজ থাকে তাহলে এই লোন আপনাকে দেওয়া হবে না)।
- আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছর থেকে ৩৪ বছরের মধ্য হতে হবে।
- একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার মতো যোগ্যতা থাকতে হবে।
- কোন ব্যাংক থেকে ইতিপূর্বে লোন নিয়ে থাকলে সেই লোন সম্পূর্ণ পরিশোধ করতে হবে।
- লোন নেওয়ার জন্য আপনার একজন সাক্ষীর প্রয়োজন হবে (যার ঋণ পরিশোধ করার মতো সামর্থ্য আছে)।
- এই লোন নেওয়ার জন্য আপনাকে যে কোন কাজ অথবা ব্যবসা বেছে নিতে হবে এবং সেই ব্যবসা বা কাজের উপর আপনাকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে।
আপাতত উপরে উল্লেখিত যোগ্যতাগুলো যদি আপনার মাঝে থাকে তাহলে আপনি নিঃসন্দেহে প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর জন্য আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আবেদন কিভাবে করবেন, সেই প্রকিয়া নিচে আলোচনা করা হয়েছে। তাই মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ প্রাপ্তির জন্য ডকুমেন্টস গুলোর একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
- আবেদনকারীর ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
- সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি দিতে হবে।
- আবেদনকারী শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
- ট্রেনিং ও স্থানীয় চেয়ারম্যান প্রাপ্ত সার্টিফিকেট।
- আবেদনকারী যে ব্যবসা করবে সেই ব্যবসা বা কাজের সঠিক প্লান শেয়ার করতে হবে।
- আবেদনকারী অথবা ঋণগ্রহীতা ও সাক্ষী অথবা জামানত দাতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত ডিপি নোট।
- আবেদনকারীর সকল অস্থাবর সম্পত্তি এবং মালামাল যা ব্যাংকের নিকট হাইপোথিকেশন রাখার জন্য আবেদনকারি কর্তৃক স্বাক্ষরিত হাইপোথিকেশন ডিড নোট।
- ঋণগ্রহীতা বা আবেদনকারীর সম্পত্তির মূল দলিল অথবা জামিনদার এর জমির দলিল এর মধ্যে যেকোনো একটি জমা দিতে হবে।
আপনি যদি প্রধানমন্ত্রী লোন নিতে চান তাহলে উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টসগুলো সংগ্রহ করে, এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারে। এক্ষেত্রে আবেদন প্রক্রিয়া নিচের একটি প্যারাতে বর্ণনা করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ আবেদন প্রক্রিয়া
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ সম্পর্কে এত কিছু জানার পর এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে যে এই লোনের জন্য আবেদন কিভাবে করব। চলুন তাহলে এ পর্যায়ে আমরা এই লোনের জন্য আবেদন প্রক্রিয়াটি জেনে নেই।
ধাপ-১ঃ প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
ধাপ-২ঃ আবেদন ফরম সতর্কতার সহিত পূরণ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক
ধাপ-৩ঃ এই ফর্ম পূরণ করার সময় আপনাকে আপনার স্বাক্ষরিত ডিপি নোট প্রদান করতে হবে এবং লোন পরিশোধ করার সক্ষমতা প্রদান করতে হবে।
ধাপ-৪ঃ এরপর আবেদন ফরম এর সাথে উপরে উল্লেখিত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো একসাথে করে স্থানীয় কোন ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
ধাপ-৫ঃ এরপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন পত্রটি পর্যবেক্ষণ করবে। যদি আপনার আবেদন প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো সবগুলো সঠিক থাকে তাহলে তারা আপনার আবেদন পত্রটি গ্রহণ করবে।
ধাপ-৬ঃ আবেদনপত্রটি গ্রহণ করলে আপনি প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ থেকে ঋণ পেয়ে যাবেন।
বিঃদ্রঃ আপনি যদি আরও আপডেট তথ্য পেতে চান তাহলে আপনার নিকটস্থ কোন ব্যাংক অথবা শাখা ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করুন।
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ সুবিধা
প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর অনেক সুবিধা রয়েছে। যেগুলো নিচে তালিকা করে তুলে ধরা হলো।
- বাংলাদেশের অন্যান্য ব্যাংকের সুদের হারের তুলনায় প্রধানমন্ত্রীর লোন বাংলাদেশ এর সুদের হার অনেক কম।
- একজন কৃষক বা দিনমজুর থেকে শুরু করে বাংলাদেশে বসবাস করে এমন সবাই এই লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে।
- এখান থেকে আপনারা ৫০০০০ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন।
- এই লোন পরিষদের সময় কাল আপনারা তিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত পাবেন।
- খুব সহজেই এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- লোন সম্পর্কিত যে কোন সমস্যা যোগাযোগ করে সমাধান করতে পারবেন ইত্যাদি।
প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন বাংলাদেশ
প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন মূলত প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রধানমন্ত্রী ব্যবসা লোন মূলত কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপন এবং কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আরও প্রসারিত করার জন্য প্রদান করা হয়। আমাদের সমাজে এমন অনেক শিক্ষিত মানুষ রয়েছে যারা পড়াশোনা শেষ করার পরেও চাকরি পাচ্ছে না। এক্ষেত্রে তারা বেকার বসে না থেকে প্রধানমন্ত্রী ব্যবসার লোন নিয়ে যেকোনো ধরনের ব্যবসা শুরু করতে পারবে।
আর যে কোন ব্যবসা শুরু করতে যেহেতু অনেক অর্থের প্রয়োজন হয় সেহেতু এই লোন তাদেরকে সাহায্য করতে পারে। কারণ এই লোনে অনেক বেশি পরিমাণে অর্থ লোন হিসেবে প্রদান করা হয়। এছাড়াও ব্যবসার লোন বাংলাদেশে একটি প্রাসঙ্গিক ঋণ হিসেবে জনসাধারণকে প্রদান করা হয় যা উৎপাদন মুখী নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য শিক্ষিত এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ব্যবহার করতে পারবে। প্রধানমন্ত্রী ব্যবসার লোন কে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইন লোন অ্যাপস বাংলাদেশ
প্রথমঃ শিশুর ঋণ অর্থাৎ বাংলাদেশে বসবাস করা একজন শিশু যদি কোন নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাই তাহলে বাংলাদেশ সরকার তাকে সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ব্যবসার লোন প্রদান করবে।
দ্বিতীয়ঃ কিশোর ঋণ অর্থাৎ বাংলাদেশে বসবাসরত কোন কিশোর যদি কোন নতুন ব্যবসা শুরু করতে চায় তাহলে বাংলাদেশ সরকার এই কিশোরকে ৫০,০০০ থেকে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ব্যবসায় লোন প্রদান করবে।
তৃতীয়ঃ যুবক অথবা তরুণ ঋণ অর্থাৎ যদি কোন বেকার যুবক অথবা তরুণ কোন নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাই তাহলে প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা থেকে তাকে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ব্যবসার লোন প্রদান করবে।
আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছে যারা ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখে যে নিজের প্রচেষ্টায় নতুন কোন ব্যবসা শুরু করবে। অনেকে এই স্বপ্ন দেখলেও অর্থের অভাবে তাদের এই স্বপ্ন পূরণ করতে পারেনা। এক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী ব্যবসার লোন তাদের স্বপ্ন পূরণ করার একটি ঢাল হিসেবে কাজ করবে। তারা চাইলেই এই লোন গ্রহণ করে তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে। তবে মনে রাখবেন লোন গ্রহন করলে অবশ্যই আপনাকে সেই লোন পরিশোধ করতে হবে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, এতক্ষণ এই সম্পূর্ণ পোস্টটিতে আমরা প্রধানমন্ত্রী লোন অফ বাংলাদেশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমরা সর্বদা চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে সঠিক তথ্য জানিয়ে দেওয়ার জন্য। তারপরও আমরা যেহেতু মানুষ কিন্তু আমাদের কিছু ভুলভ্রান্তি থাকতেই পারে। আপনারা আমাদের সেই ভুলগুলোকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে শিক্ষিত বেকার যুবকের সংখ্যা অনেক বেশি। পড়াশোনা শেষ করেও চাকরি পাচ্ছে না। এক্ষেত্রে আপনারা চাইলেই কিন্তু এই লোন গ্রহণ করে যে কোন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আর এই লোনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সুবিধা যেটি পাবেন সেটি হল সুদের হার। বাংলাদেশে অবস্থিত অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় এই লোনের সুদের হার অনেক কম। আর লোন এর অর্থ পরিষদ সময় কালো অনেক বেশি। সুতরাং আপনারা প্রধানমন্ত্রী লোন বাংলাদেশ থেকে লোন নিয়ে যে কোন ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। তবে যে কোন লোন গ্রহণ করার পূর্বে অবশ্যই সচেতন থাকবেন। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url