বাংলাদেশে সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক জানুন বিস্তারিত
আমাদের মাঝে অনেকেরই আর্থিক সংকট দূর করার জন্য অনেক সময় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়াও আমরা অনেকেই নিজেদের ব্যবসা প্রসার বৃদ্ধি করার জন্য অনেক সময় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকি। কিন্তু বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রায় সকল ধরনের ব্যাংকগুলোতেই লোনের সুদের হার অনেক বেশি হয়ে থাকে। যার কারণে আমাদের মাঝে অনেকের প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও লোন নিতে পারেনা।
স্বল্প সুদে ঋণ কি?
স্বল্প সুদে ঋণ কি? এটি একটি আর্থিক পদক্ষেপের অংশ হতে পারে যাকে বাঙালীর ভাষায় মাধ্যমিক অথবা কম হারের ঋণ বোঝানো হয়। সাধারণত ব্যাংক থেকে যদি আপনি কোন লোন নেন তাহলে আপনাকে সুদ দিতে হবে। এই সুদের হার বিভিন্ন ব্যাংক ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছু কিছু ব্যাংক রয়েছে যারা ৬℅ হারে আবার কিছু কিছু ব্যাংক রয়েছে যারা ৯% হারে লোনের উপর সুদ গ্রহণ করে থাকে। এক্ষেত্রে যে সকল ব্যাংক ঋণ প্রদানের সময় সবচেয়ে কম সুদের হার ধার্য করে সেই সকল ঋণকে স্বল্প সুদে ঋণ বলা হয়। এই স্বল্প সুদের দিন অনেক ব্যবসায়ীর জন্য সুবিধাজনক হতে পারে।
খেলাপি শব্দের অর্থ কি?
আমাদের মাঝে অনেকেই জানতে চাই যে খেলাপি শব্দের অর্থ কি? আসলে খেলাপি শব্দের অর্থ হলো সময় পার হয়ে যাওয়া। খেলাপি শব্দটি সাধারণত ঋণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে ঋণ খেলাপি মানে হচ্ছে যখন কোন গ্রাহক ঋণ গ্রহণ করে এবং কোন কারণে ঋণের শর্ত অনুযায়ী যদি সঠিক সময় পর ঋণের টাকার কিস্তি ফেরত দিতে না পারে তখন তাকে ঋণ খেলাপি বলা হয়। এছাড়াও খেলাপি শব্দটি বাঙালি ভাষায় অস*ভ্য বা কোন ধরনের অ*বৈধ কাজ বা কোন সোচ্চার নীতি অবলম্বন করা বা অমান্য কাজ করা ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে ইত্যাদি।
সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক
সমাজে বসবাস করা প্রতিটি মানুষেরই অনেক ধরনের স্বপ্ন থাকে, কারো বাড়ি করার, কেউ তার ব্যবসাকে বড় করতে চায়, কেউ নতুন নতুন গাড়ি ক্রয় করতে চাই ইত্যাদি। আর এই সবকিছু পূরণ করার জন্য দরকার টাকা। যা ছাড়া কোন স্বপ্নই পূরণ করা সম্ভব নয়। আর বর্তমান সময়ে দেশের জিনিসপত্রের দাম যা বেড়েছে তাতে একটি স্বপ্ন পূরণ করা অনেক দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাইতো বর্তমান সময়ে মানুষ তার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য বিভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকে। কিন্তু সেখানে দিতে হয় যথেষ্ট পরিমান সুদ।
তবে হাতের পাঁচ আঙ্গুল যেমন সমান নয় তেমনি বাংলাদেশে অবস্থিত সব ব্যাংকের সুদের হারও সমান নয়। বাংলাদেশে এমন অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা খুবই কম সুদের হারে গ্রাহকদেরকে লোন প্রদান করে থাকে। আজকের এই পোষ্টের এই পর্যায়ে আমরা এমন কিছু ব্যাংক নিয়েই আলোচনা করব। চলুন তাহলে সেই ব্যাংকগুলো সম্পর্ক জেনে নেই যেগুলো খুবই কম সুদের হারে লোন প্রদান করে থাকে।
আরও পড়ুন: সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স শাখা সমূহ
বাংলাদেশের সর্বমোট ৫৭ টি তফসিডি ব্যাংক রয়েছে যার মধ্য বর্তমানে ৩৭টি ব্যাংকের সুদের হার ১০% এর নিচে রয়েছে। আর এই ব্যাংকগুলোর মধ্যেও ১০টি ব্যাংকের সুদের হার ৮% এর কমও রয়েছে। বাংলাদেশ সর্বশেষ ব্যাংকের একটি প্রতিবেদন দেখা গেছে যে বিগত ২০১৬ এবং ২০১৭ অর্থবছরের মে মাসের শেষে ঋণের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রায়ত্তের ব্যাংক গুলোর গড় সুদের হার ছিল ৮.৭১ শতাংশ করে। এই সময় ঋণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম সুদের হার নিয়েছে বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি ব্যাংকগুলো।
এ সময় বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি ব্যাংকগুলোর সুদের হার ছিল 7. ৮৫ শতাংশ করে। আর বেশি সাহিত্য ব্যাংকগুলোর সুদের হার ছিল ৯.৭ শতাংশ করে। তবে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অবস্থিত অনেক বেসরকারি ব্যাংকগুলোর সুদের হার এখনো ১০% এর উপরে রয়েছে। এ পর্যন্ত আমরা আপনাদেরকে বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন ব্যাংকের সুদের হার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দিলাম। এখন চলুন ব্যাংকগুলোর নামসহ সুদের হার জেনে নেই।
ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ৮ শতাংশের নিচে সুদ নেয় এমন ব্যাংক গুলোর নাম হলোঃ
- AB Bank
- রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংক
- বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক
- কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন
- এইসএসবিসি
- বিদেশি হাবিব ব্যাংক
- ব্যাংক আলফালাহ লিমিটেড
- ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান
- সিটি ব্যাংক এনএ
- ওয়ারি ব্যাংক
- বেসরকারি আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ১০% এর নিচে সুদ নাই এমন ব্যাংকগুলো হলোঃ
- Basic Bank
- Brack Bank
- City Bank
- ইসলামী ব্যাংক
- সীমান্ত ব্যাংক
- এনসিসি ব্যাংক
- সাউথইস্ট ব্যাংক
- দ্য সিটি ব্যাংক
- পূবালী ব্যাংক
- ইস্টার্ন ব্যাংক
- প্রাইম ব্যাংক
- ঢাকা ব্যাংক
- ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক
- আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক
- মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- বিসিবিএল
- ট্রাস্ট ব্যাংক
- যমুনা ব্যাংক
- ডাচ-বাংলা ব্যাংক
- স্টান্ডার্ড ব্যাংক
- ব্যাংক এশিয়া
- শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক
- আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
বাংলাদেশে অবস্থিত উপরে উল্লেখিত ব্যাংক গুলো মূলত তাদের গ্রাহকদেরকে সবচেয়ে কম সুদে লোন প্রদান করে থাকে। তবে আপনি যেকোনো ব্যাংকের লোন গ্রহণ করার পূর্বে অবশ্যই সেই ব্যাংক সম্পর্কে আগে বিস্তারিত খোঁজখবর নেবেন। আর ব্যাংকগুলোর সুদের হার সম্পর্কে আরো আপডেট তথ্য পেতে আপনার কাছাকাছি কোন ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীর সাথে যোগাযোগ করুন।
হোম লোন করতে কি কি লাগে?
আমাদের মাঝে অনেকেরেই সাধ থাকলেও পর্যাপ্ত সামর্থ্য না থাকার কারণে জমি বা ফ্ল্যাট কেনার সময় লোন নিয়ে থাকে। আবার আমাদের মাঝে অনেকেই তার স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করার জন্য বিভিন্ন ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকে। কিন্তু আপনি চাইলেই কিন্তু আপনাকে ব্যাংক লোন দেবে না। এর জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম নীতি মেনে লোনের জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদন করার পর আপনার সকল ডকুমেন্ট যাচাই-বাছাই করে যদি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে ঋণের জন্য যোগ্য বলে মনে করে, তবেই আপনি ঋণটি পাবেন।
আরও পড়ুন: ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে
এক্ষেত্রে আপনি যদি একটি হোম লোন পেতে চান তাহলে আপনার বয়স অবশ্যই ২৫ থেকে ৬৫ বছর এর মধ্যে হতে হবে। আর আপনি যদি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার মাসিক আয় হতে হবে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা। এছাড়াও হোম লোন নিতে হলে আরো যা যা প্রয়োজন হবে তার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
আয় প্রমাণপত্র: বৃহত্তর এবং নিয়মিত আয়ের প্রমাণপত্র দেখাতে হবে যেমন- বেতন স্লিপ, ট্যাক্স রিটার্ন কপি বা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে আয় প্রমাণপত্র।
ব্যক্তিগত তথ্য: আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন- আপনার পূর্ণ নাম, লিঙ্গ, জন্ম তারিখ, ঠিকানা ইত্যাদি।
আবাসন প্রমাণপত্র: আবাসনের প্রমাণপত্র যেমন- বাড়ি বা ফ্ল্যাটের বা কিছুর মালিকানা প্রমাণপত্র দরকার হতে পারে।
ক্রেডিট রিপোর্ট: সকল ব্যাংক নয় কিছু কিছু ব্যাংক রয়েছে যে ব্যাংক গুলো ঋণগ্রহীতার ক্রেডিট রিপোর্ট দেখতে চাই। যেই রিপোর্টে ঋণ গ্রহিতার ক্রেডিট স্কোর নিয়ে বিভিন্ন তথ্য উল্লেখ থাকে।
ব্যাংক স্টেটমেন্ট: কিছু ব্যাংক রয়েছে যেই ব্যাংকগুলো ঋণগ্রহীতার ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখতে চাই যেখানে ঋণগ্রহীতার অর্থায়ন ক্ষমতা এবং আয় এবং ব্যয়ের তথ্য উল্লেখ থাকে ইত্যাদি।
উপরে উল্লেখিত জিনিসগুলো ছাড়াও হোম লোনের জন্য আরো বেশ কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হতে পারে। এক্ষেত্রে যে সকল ডকমেন্টস লাগতে পারে তার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
- ফ্ল্যাট বা জমির ক্রেতা ও ডেভেলপারের সঙ্গে সম্পাদিত ক্রয়ের রেজিস্ট্রি করা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
- জমির মালিক ও ডেভেলপারের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
- অনুমোদিত নকশা ও অনুমোদনপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
- ফ্ল্যাট কেনার রেজিস্ট্রি করা বায়না চুক্তিপত্রের মূলকপি এবং বরাদ্দপত্র লাগবে।
- বাড়ি নির্মাণঋণের জন্য প্রথমেই দরকার যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নকশার সত্যায়িত ফটোকপি, মূল দলিল, নামজারি খতিয়ান, খাজনা রসিদের সত্যায়িত ফটোকপি ইত্যাদিও প্রয়োজন হবে।
- আরও লাগবে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস খতিয়ানের সত্যায়িত কপি ইত্যাদি।
সরকারি চাকরিজীবীদের ব্যাংক ঋণ পেতে হলে যা যা কাগজপত্র লাগবে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হল।
- চাকরির স্থায়িত্ব
- ঋণখেলাপি
- মাসিক বেতন
উপরের অংশটুকু পড়ে আপনি হয়তো ভাবতে পারেন যে শুধুমাত্র সরকারি চাকরিজীবীরাই হয়তো হোম লোন পাবে। কিন্তু বিষয়টি মোটেও এমন নয়। সব ধরনের মানুষই হোম লোন নিতে পারবেন।
কম সুদে ব্যাংক লোন নেওয়ার উপায়
আপনি কি কম সুদে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে নিচে উল্লেখিত অংশটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং জেনে নিন কম সুদে লোন নেয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে।
ভাল ক্রেডিট রেট: আপনি যদি একটি ভালো ক্রেডিটরেট বজায় রাখতে পারেন তাহলে ব্যাংক থেকে কম সুদের হারে লোন পেতে পারেন।
আপনার আয় এবং পরিশ্রমের প্রমাণ: আপনার আয় এবং পরিশ্রমের সঠিক প্রমাণ পত্র প্রদান করুন তাহলে ব্যাংক আপনাকে কোন সুদে ঋণ প্রদান করতে পারে।
আরও পড়ুন: ব্যাংক কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি
সুশ্রী ঋণের ক্ষমতা: যদি সম্ভব হয় তাহলে আপনার সুশ্রী ঋণের ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন যাতে ব্যাংক আপনাকে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে সুদের হার কমাতে পারে।
সুবিধাজনক কিস্তি ব্যবস্থা: কম হারে সুদ প্রদান করার জন্য সুবিধা জনক কেষ্টি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।
আপনার ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন: আপনি যদি আপনার ঋণের জন্য স্বল্প হারে সুদ প্রদান করতে চান তাহলে তাদেরকে আপনার ব্যবসায়িক তথ্যগুলো সঠিকভাবে প্রদান করুন এবং তাদের সাথে ভালো একটি সম্পর্ক তৈরি করুন।
উপরে উল্লেখিত উপায় গুলো অনুসরণ করে আপনি যে কোন ব্যাংক থেকে কম সুদে লোন পেতে পারেন।
কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
এ পর্যায়ে আমরা আপনাদের কিছু জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এর উত্তর নিচে তুলে ধরেছি।
ব্যক্তিগত ঋণের সুদের হার সবচেয়ে কম কোন ব্যাংকে
ভারতে অবস্থিত যে সকল ব্যাংক ব্যক্তিগত ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম সুদের হার ধার্য করে তার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
- Bank of Maharastra - Interest rate 8.90%.
- Bank of India - Interest rate 9.75-14.25%.
- Punjab National Bank - Interest rate 9.80-16.35%.
- Karur Vysya Bank - Interest rate 9.85-12.85%.
- IDBI Bank - Interest rate 9.90-15.50%.
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে কত টাকা লোন নেওয়া যায়?
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে বিনা জামানতে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়ার সুবিধা কি এখন পর্যন্ত বহাল রয়েছে।
কোন ধরনের লোন সবচেয়ে ভালো
একজন ব্যক্তির প্রস্তুতি, চারিত্রিক অবস্থা এবং ঋণের উদ্দেশ্যের উপর নির্ভর করে একটি লোন সবচেয়ে ভালো কিনা তা নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে নিচে উল্লেখিত লোনগুলো আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
- মানবাধিকার ঋণ (স্টুডেন্ট লোন)
- হোম লোন
- ব্যবসা লোন
- কার লোন
- ব্যক্তিগত ঋণ ইত্যাদি
সবচেয়ে কম সুদের লোন দেয় কোন ব্যাংক এটি নিয়ে শেষ কথা
আরও পড়ুন: সোনালি লাইফ ইন্সুরেন্স কেমন - সোনালি লাইফ ইন্সুরেন্স এর কাজ কি
এক্ষেত্রে কৃষি ব্যাংক ও গ্রামীণ ব্যাংক এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে গ্রাহকদেরকে সবচেয়ে কম সুদে প্রদান করে যাচ্ছে। তবে আপনাদের একটি বিষয় মনে রাখা উচিত ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন শর্তাবলী এবং আপনার গ্রহনকৃত লোনটির উপর ভিত্তি করে আপনার সুদের হার পরিবর্তন হতে পারে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন। অসম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url