নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী জেনে নিন [নতুন তথ্য]
বর্তমানে বাংলাদেশে বিকাশের মতোই অন্যতম জনপ্রিয় একটি মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান হলো নগদ। যেটি গ্রাহকদের বিকাশের চাইতেও বেশি সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। কিন্তু আমরা অনেকেই এই নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী জানিনা। যার ফলে আমরা অনেকেই এই সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। তাই এই পোস্টটিতে আমরা নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
নগদ একাউন্ট খুললে কত টাকা বোনাস পাওয়া যাবে
আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে নগদ একাউন্ট খুললে কত টাকা বোনাস পাওয়া যাবে?
আবার অনেকেই ভেবে থাকেন যে নগদ একাউন্ট খুললেই কি বোনাস পাওয়া যাবে কিনা? হ্যাঁ
অবশ্যই আপনি যদি নতুন গ্রাহক হন তাহলে অবশ্যই নগদ একাউন্ট খুললেই আপনি কিছু টাকা
বোনাস পাবেন। এই সুবিধাটি নগদ কর্তৃপক্ষ দিচ্ছে তাদের গ্রাহকদেরকে। আপনি যদি
অনলাইন অথবা নগদের যে কোন কাস্টমার পয়েন্ট থেকে প্রথম একটি নগদ একাউন্ট তৈরি
করেন তাহলে আপনি একাউন্টের বিপরীতে কিছু অর্থ বোনাস পাবেন।
প্রথম নগদ একাউন্ট খুললেই পাবেন ৮০ টাকা বোনাস। এখন এই ৮০ টাকা বোনাস কিভাবে পাবেন চলুন সেটি বলি আপনাদেরকে। আপনি যখন প্রথম নগদ একাউন্ট তৈরি করবেন সাথে সাথে আপনার নগদ একাউন্টের ব্যালেন্সে ২০ টাকা বোনাস হিসেবে যোগ হয়ে যাবে। সেই অ্যাকাউন্টটি অবশ্যই সফলভাবে সম্পন্ন করতে হবে। এরপর আপনি রিচার্জ করলেই পাবেন বোনাস। এক্ষেত্রে আপনি যদি প্রথমে ২০ টাকা কোন মোবাইল নাম্বারে রিচার্জ করেন তাহলে আবার পাবেন ২০ টাকা বোনাস। তাহলে মোট ৪০ টাকা বোনাস পেলেন। এই অফারটি আপনি প্রতি মাসে দুইবার নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ বিকাশ হেল্প লাইন নাম্বার কত?
নগদের সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী- আপনি যদি প্রতি মাসে ২০ টাকা করে দুইবার রিচার্জ করেন তাহলে নগদ কর্তৃপক্ষ আপনাকে দেবে আরো ৪০ টাকা বোনাস। এই মোট হলো ৮০ টাকা। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে নগদ একাউন্ট খুললে কত টাকা বোনাস পাওয়া যাবে এই সম্পর্কে। এখন চলুন নগদ একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে ও নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী গুলো জেনে নিন। যাতে করে আমরা নগদে খুব সহজে একটি একাউন্ট তৈরি করতে পারি এবং লুফে নিতে পারি এই বোনাসটি।
নগদ একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে
নগদ একাউন্ট খুললে কত টাকা বোনাস পাওয়া যাবে এটি না হয় আমরা জানলাম। কিন্তু
আমার যদি নগদ একাউন্টটি না থাকে তাহলে আমি কিভাবে। তাহলে আমি তো এই বোনাস পাবো
না। এই বোনাসটি পেতে হলে অবশ্যই আমাকে নগদের নতুন একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন। এখন
প্রশ্ন হলো নগদ একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে। কারণ যে কোন অ্যাকাউন্ট খুলতে
কিছু না কিছু ডকুমেন্ট লাগে। তেমনি নগদ একাউন্ট খুলতেও লাগে কিছু ডকুমেন্ট। এখন
চলুন তাহলে আগে নগদ একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সেগুলো জেনে নেই তারপরে না হয় নগদ
একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী জেনে নেবো।
নগদ একাউন্ট খুলতে যা যা লাগবেঃ
- প্রথমত একটি সচল সিম লাগবে
- অবশ্যই সেই সিমটি একটি মোবাইলে ব্যবহৃত হতে হবে এবং মোবাইলটি সচল করতে হবে
- জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
- নগদ মোবাইল অ্যাপস (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
- গ্রাহকের পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ইত্যাদি
তবে উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টসগুলো ছাড়াও আপনি একটি নগদ একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।
আপনি মোবাইল কোডের মাধ্যমে একটি নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন। আর এইগুলো নিয়েই আমরা
নিজে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি এই পোস্টের নিচের অংশটুকু থেকে নগদ একাউন্ট
খোলার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই ধৈর্য হারা না হয়ে
পোস্টটি পড়তে থাকুন।
নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী জেনে নিন
বর্তমানে বাংলাদেশের বহুল জনপ্রিয় বিকাশের মতোই অন্যতম একটি সেবা দানকারী মোবাইল
ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান হলো নগদ। অর্থ আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে নগদ খুবই
সাশ্রয়ী ও সহজ একটি মাধ্যম। অর্থ আদান প্রদানের ক্ষেত্রে বিকাশের চাইতে আপনি
নগদে বেশি সুযোগ সুবিধা পাবেন। বর্তমানে নগদ খুবই বিশ্বস্ত ও ঝুঁ*কিমুক্ত একটি
মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে বাংলাদেশের
মানুষের কাছে। কিন্তু আমরা অনেকেই এই নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী জানিনা। যার
ফলে আমরা অনেকেই নগদের এই সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। তাই এই পোস্টটিতে আমরা
আপনাদেরকে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী জানিয়ে দেব। কিভাবে আপনি খুব সহজেই একটি
নগদ একাউন্ট খুলতে পারবেন এই সম্পর্কে। চলুন তাহলে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী
দেখে নেই।
আরো পড়ুনঃ অগ্রণী ব্যাংক থেকে বিকাশে টাকা আনার নিয়ম
ধাপ-১ঃ স্মার্টফোনে নগদ একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে গুগল প্লে স্টোর থেকে নগদ অ্যাপস ডাউনলোড করে নেবেন। ডাউনলোড করা হয়ে গেলে অ্যাপসটি ইন্সটল করবেন। ইন্সটল করার পর অ্যাপসটিতে ক্লিক করবেন। অ্যাপসটিতে ক্লিক করলে আপনার সামনে নিচের মত একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখান থেকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলুন অপশনে ক্লিক করবেন। এই অপশনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস আসবে সেখানে নগদের কিছু নীতিমালা থাকবে এবং সেখানে আপনি টিক চিহ্ন দেবেন এবং সম্মত অপশনে ক্লিক করবেন।
ধাপ-২ঃ সম্মত অপশনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে নিচের মতো একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বারটি দিবেন। এবং পরবর্তী ধাপে ক্লিক করবেন।
ধাপ-৩ঃ এরপর আপনার সামনে নিচের মতো একটি ইন্টারফেস আসবে সেখান থেকে আপনি কোন সিমে নগদ একাউন্ট খুলবেন সেই সিমটি সিলেক্ট করবেন এবং পরবর্তী ধাপে ক্লিক করবেন।
ধাপ-৪ঃ এরপর আপনার সামনে নিচের মতো একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখানে আপনি কোন ধরনের নগদ একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন ইসলামিক নাকি রেগুলার সেটি সিলেক্ট করে দেবেন। তারপর পরবর্তী ধাপে ক্লিক করুন।
ধাপ-৫ঃ এই ধাপে আপনার কাছে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের প্রথম পৃষ্ঠা ছবি তুলতে হবে। এর জন্য ক্যামেরা আইকনিক ক্লিক করবেন। তারপর আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রথম পৃষ্ঠার ছবি তুলবেন।
ধাপ-৬ঃ সেই ধাপে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের পিছনের অংশটির ছবি তুলতে হবে। এর জন্য আগেরটির মতো সেম ক্যামেরা অপশনে ক্লিক করবেন এবং ছবি তুলে পরবর্তী ধাপে ক্লিক করবেন।
ধাপ-৭ঃ ছবি তোলার পর পরবর্তী ধাপে ক্লিক করলে আপনার ইনফরমেশন গুলো সঠিক হয় কিনা তা দেখাবে। সেটি চেক করে আবার আপনি পরবর্তী ধাপে ক্লিক করবেন। ক্লিক করার পরে আপনার সামনে আরো অনেক তথ্য দেখা হবে সেখানে পুরুষ নাকি মহিলা এটি সিলেক্ট করতে হবে। আপনার আপনার লেনদেনের উৎসাহ আপনার পেশা ইত্যাদি জিনিসগুলো সিলেক্ট করার পর আপনি পরবর্তী ধাপে ক্লিক করবেন। এবং পরবর্তী ধাপে ক্লিক করার পর আপনার সামনে নিচের মতো একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখানে আপনার ছবি তোলার নিয়মাবলী থাকবে। সেই নিয়ম গুলো পড়ে একটি ছবি তুলবেন। তারপর পরবর্তী ধাপে ক্লিক করবেন।
ধাপ-৮ঃ এরপর আপনার সামনে একটি ইন্টারফেস আসবে সেখানে স্কিপ করুন অপশনে ক্লিক করবেন। তারপর আপনার সামনে নিচের মতো একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখানে একমত পোষণ করছি এই জায়গায় টিক দেবেন এবং আপনার ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে একটি স্বাক্ষর দেবেন। তারপর পরবর্তী অপশনে ক্লিক করবেন।
ধাপ-৯ঃ ক্লিক করার পর আপনার সামনে আবার একটি ইন্টারফেস আসবে সেখানেও পরবর্তী অপশনে ক্লিক করবেন। এরপর আপনার সামনে otp চাইবে। এবং আপনি সেখানে এলাও করে দেবেন তাহলে ওটিপি অটোমেটিক নিয়ে নেবে। এবং আপনার সামনে নিচের মতো একটি ইন্টারফেস আসবে। সেখানে আপনার পিন নাম্বারটি সেটআপ করবেন। পিন নাম্বার যে অবশ্যই চার অক্ষরের দিতে হবে। এরপর সাবমিট অপশনে ক্লিক করবেন।
ধাপ-১০ঃ সাবমিট অপশনে ক্লিক করলে আপনার সামনে নিচের মতো নগদ একাউন্টের হোম পেজের একটি ইন্টারফেস আসবে।
যদি সবগুলো ধাপ সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনার সামনে উপরের ১০ নাম্বার ধাপের মতো
একটি ইন্টারফেস আসে। তাহলে মনে করবেন আপনার নগদ একাউন্টটি সফলভাবে খোলা
হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ কবে
এটি তো আমরা স্মার্টফোনে নগদ অ্যাপস এর মাধ্যমে কিভাবে একাউন্ট খুলতে হয় তা দেখলাম। কিন্তু আমাদের মাঝে যারা বাটন ফোন ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী। চলুন সেটিও জেনে নেই। বাটন ফোনে সহজে নগদ একাউন্ট খোলার জন্য নিচের দেওয়া পদ্ধতিটি অনুসরণ করুন।
- ১। *১৬৭# ডায়াল করুনঃ প্রথমে ফোনের ডায়াল প্যাডে গিয়ে এই কোডটি লিখে ডায়াল করুন।
- ২ । নগদ পিন সেট করুনঃ এরপর ৪ ডিজিটের একটি নগদ একাউন্ট পিন সেট করুন। অবশ্যই এই পিন কারো সাথে শেয়ার করবেন না।
- ৩। পিন কনফার্ম করুনঃ সেখানে পুনরায় আপনার কনফার্ম পিন চাবে তো আপনি যে ৪ ডিজিটের পিনটি দ্বিতীয় ধাপে দিলেন সেই পিনটি আবার দিবেন। ব্যাস আপনার নগদ একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে।
আশা করছি আপনাদেরকে নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে
পেরেছি। আপনারা চাইলে খুব সহজেই এরকম ভাবে নগদ একাউন্ট খুলতে পারেন।
নগদ একাউন্ট হালনাগাদ করার নিয়ম জানুন
বর্তমানে বাংলাদেশে বহু জনপ্রিয় একটি মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান নগদ। আমরা নগদ একাউন্ট ব্যবহার করে ঘরে বসিয়ে এখন সব ধরনের লেনদেন করতে পারি। যেমন- মোবাইল রিচার্জ, সেন্ড মানি, বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদি সব কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারে। আর বর্তমানে এই নগদ একাউন্ট ব্যবহারকারীর সংখ্যাও অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আমাদের প্রত্যেকের নগদ একাউন্টটি সব সময় হালনাগাদ রাখা দরকার। প্রশ্ন করতে পারেন যে নগর অ্যাকাউন্ট হালনাগাদ করার নিয়ম কি?
আরো পড়ুনঃ ফ্রি টাকা ইনকাম apps 2023 গুলোর নাম
তবে এই প্রশ্নের উত্তর জানার আগে আপনাকে আগে জানতে হবে নগদ একাউন্ট হালনাগাদ বলতে আসলে কি বুঝায়। নগদ অ্যাকাউন্ট হালনাগাদ বলতে বোঝায়- আপনার ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে পুনরায় আপনার নগর একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করাকে। এখন এই ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে নগদ একাউন্ট কিভাবে তৈরি করবেন তার ইতিমধ্যে আমরা উপরের একটি প্যারাতে দেখিয়েছি। আপনি চাইলে আবার সেই অংশটি দেখে আসতে পারেন। আশা করছি আপনারা নগদ একাউন্ট হালনাগাদ করার বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
নগদ অ্যাপ এর সুবিধা ও অসুবিধা
বর্তমানে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানে থাকা মোবাইল আর্থিক সেবা দানকারী কোম্পানি গুলোর
মধ্য নগদ অন্যতম। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশের সাথে
প্রতিযোগিতায় থাকা এই নগদ গ্রাহকদেরকে দিচ্ছে বিকাশের চাইতেও বেশি সুযোগ সুবিধা।
বিশেষ করে নগদ অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি নগদ একাউন্টের সকল অফার ও সুবিধাগুলো
ভালোভাবে দেখতে ও ব্যবহার করতে পারবেন। নিচে নগদ অ্যাপ বা একাউন্ট এর সুবিধা ও
অসুবিধা গুলো তুলে ধরা হলো।
নগদ অ্যাপ বা একাউন্ট এর সুবিধা
- খুব সহজেই একটি নগদ একাউন্ট তৈরি করা।
- সেন্ড মানি একদম ফ্রিতে করা।
- ক্যাশ আউট করার সময় সর্বনিম্ন চার্জ কাটা।
- ডিসকাউন্ট ও অফার উপভোগ করা।
- যেকোন বিল প্রদান করার ক্ষেত্রে সীমিত চার্জ কাটা।
- প্রতি মাসে মুনাফা অর্জন করা।
- নগদ ইসলামিক একাউন্ট করার সুবিধা।
- ফ্রিতে ক্যাশ ইন করার সুযোগ।
- ব্যাংক বা কার্ড থেকে নগদ একাউন্টে টাকা আনার সুবিধা।
- নগরে কিস্তি দেওয়ার সুবিধা।
- ২৪/৭ ঘন্টা হেল্প লাইন সুবিধা উপভোগ করা।
- টাকা সঞ্চয় করা ও আয়কর প্রদান করার সুবিধা ইত্যাদি।
আরো পড়ুনঃ দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার সেরা apps 2023
নগদ অ্যাপ বা একাউন্ট এর অসুবিধা
- নগদ উদ্যোক্তা একাউন্ড সংখ্যা এবং নগদ এজেন্টের সংখ্যা খুবই কম। যদিও এই সমস্যাটি ভবিষ্যতে সমাধান হয়ে যাবে বলে আশা করছি।
- সকল মোবাইল ব্যাংকিং এর মত প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাবে নগদের পিন নাম্বারও হ্যা*ক হতে পারে ইত্যাদি।
লেখকের শেষকথা
বাংলাদেশে যতগুলো মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলোর মধ্যে বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে নগদ। যা শুধুমাত্র সর্বসাধারণ মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা প্রদানের জন্য। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজে একটি নগদ একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন এবং নগদ একাউন্ট খোলার নিয়মাবলী গুলো জানতে পারবেন। এছাড়াও এর পাশাপাশি নগদ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন।
তবে আপনাদেরকে সতর্ক করে রাখি নগদ একাউন্ট কর্তৃপক্ষ কখনোই আপনার কাছে ফোন করে কোন ভেরিফিকেশন কোড বা ওটিপি অথবা পাসওয়ার্ড জানতে চাইবে না। সেক্ষেত্রে সব সময় আপনি সচেতন থাকবেন। আপনাদের যদি কারো এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে কোন অভিযোগ, প্রশ্ন, পরামর্শ অথবা সুচিন্তিত মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url