পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় জানুন
পাইলস হলে আক্রান্ত স্থান ফুলে যায় ও সেখানে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া করে। এক্ষেত্রে এই ফোলা কিভাবে কমাবেন জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা, এই আর্টিকেলটিতে আমরা পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় গুলো জানতে পারবেন।
আপনারা যারা পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় গুলো সম্পর্কে জানেন না। তাদের জন্যই মূলত এই আর্টিকেলটি। এই আর্টিকেলটি থেকে আপনারা পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায়সহ পাইলস এর ব্যায়াম ও পাইলস এর মলমের নাম গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।ভূমিকা
পাইলস এমন একটি রোগ যেটি সাধারণত আমাদের মলদ্বারের রাস্তাতে হয়। পাইলস হলে আক্রান্ত স্থান ফুলে যায় এবং সেই স্থানে প্রচন্ড পরিমানে প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়। যা অনেকেই সহ্য করতে পারে না। এবং এই রোগটি এমন একটি রোগ যা একজন মানুষকে কাহিল করে ফেলতে পারে। পাইলস সাধারণত আমাদের নিজেদের দোষেই হয়। আমরা যারা অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করি অথবা আমাদের যাদের খাবারের ভারসাম্য থাকে না তাদেরই বেশি পাইলস হয়। পাইলস হলে আপনি অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
যা আমরা ইতিমধ্যে অন্য একটি পোস্টে আলোচনা করেছি। তবে পাইলস আক্রান্ত স্থানটির
ফোলা যদি আপনি কমাতে পারেন তাহলে সেখানে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া অনেকাংশে কমে
যাবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে পাইলস এর ফোলা কিভাবে কমাবেন বা পাইলস এর ফোলা
কমানোর উপায় কি? তাই আমরা এই আর্টিকেলটিতে পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় গুলো
সম্পর্কে তুলে ধরেছি। যাতে করে আপনারা জানতে পারেন। এছাড়াও এই পোস্টটি থেকে
পাইলস সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য জানতে পারবেন। তাই অবহেলা না করে আর্টিকেলটি
মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
অর্শ্বরোগে রক্তপাতের কারণ কি
অর্শ্বরোগে পায়ুপথে বিভিন্ন কারণে রক্তপাত হতে পারে। সাধারণত এই রক্তপাত মলত্যাগের আগে অথবা পরে হতে পারে। এক্ষেত্রে এই রক্তটি টকটকে লাল আবার অনেক সময় আলকাতরার মতো কালচে, আঠালো বা পিচ্ছিল, দুর্গন্ধযুক্ত হতে পারে। অনেক সময় এই রক্তের পরিমাণ অনেক কম হয় যা খালি চোখে দেখা যায় না। আবার অনেক সময় মলের সাথে সরু লাল দাগ দেখা যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ দাউদ কেন হয়
এক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে এই রক্ত দেখে চিহ্নিত করতে হবে যে আপনার কি রোগ হয়েছে। কারণ পায়ুপথে রক্তক্ষরণ যে শুধু পাইলস বা অর্শ্বরোগেই লক্ষণ এমন কিন্তু নয়। পায়ুপথে রক্তক্ষরণ আরো বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে। যেমন- মেলেনা, পাকস্থলীর ক্যান্সার, এনাল ফিসার, আলসার, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি। তবে বর্তমানে পায়ুপথে রক্তক্ষরণ মানেই অর্শ্বরোগের লক্ষণ এমনটি সকলের কাছে পরিচিত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে অর্শ্বরোগে রক্তপাতের কারণ কি বা কেন রক্তপাত হয়। নিচে কারণগুলো তুলে ধরা হলো।
- অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ বা প্রদাহের কারণে পায়ুপথে রক্তপাত হতে পারে।
- অন্ত্রের সমস্যা অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া হলে রক্তপাত হতে পারে।
- ব্যায়াম ও পুষ্টি উপাদানে ঘাটতি থাকলে।
- পেটের ভিতরে দীর্ঘায়িত চাপ সৃষ্টি হলে।
- হেমোরয়েড নামক যে শিরা রয়েছে সেই কপার টির অনুপস্থিতি ও বার্ধক্য দেখা দিলে।
- মলত্যাগের সময় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে।
- অ্যাসিডিটি বা পেটে গ্যাস হলে ইত্যাদি।
উপরে উল্লিখিত কারণগুলোর কারণেই মূলত অর্শ্বরোগে রক্তপাত হয়। এখন চলুন
পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় গুলো জেনে নেই। যাতে করে আমরা পাইলস থেকে স্বস্তি
পেতে পারি।
পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায়
পাইলসের সমস্যা হলেই আক্রান্ত স্থানটি ফুলে যায় এবং সেখানে প্রচুর ব্যথা ও
জ্বালাপোড়া হয়। তাই আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায়
আছে কিনা। বা ফোলা কমানোর উপায় গুলো থাকলেও কি কি। তাই এই আর্টিকেলটিতে আমরা
আপনাদেরকে পাইলসের ফোলা কমানোর উপায় গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেবো। যাতে
করে আপনারা উপায় গুলো ব্যবহার করে পাইলস এর ব্যাথা থেকে স্বস্তি পান। কারণ
ফোলা কমে গেলে কিন্তু ব্যথা কমে যাবে। এখন চলুন পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায়
গুলো জেনে নেই।
আরো পড়ুনঃ দাউদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
গরম পানি
পাইলসের ফোলা কমানোর জন্য আপনারা গরম পানির ভাপ নিতে পারেন। এই গরম পানির ভাপ
ফোলা কমাতে ও আক্রান্ত স্থানে ব্যথা কমাতে খুবই কার্যকারী। এখন এটি কীভাবে
নেবেন। এই গরম পানির ভাপ নেওয়ার জন্য আপনারা বিভিন্ন ওষুধের দোকান থেকে এক
ধরনের বিশেষ যন্ত্র কিনতে পারেন। সেই যন্ত্র তে পানি রেখে গরম করে নেবেন। তারপর
সেই যন্ত্রটির উপর 15 মিনিটের জন্য বসে পড়বেন। এভাবে দিনে কয়েকবার এই ভাপ
নিলে ফোলা অনেকাংশে কমে যাবে ও ব্যথা কমে যাবে। এক্ষেত্রে লক্ষণীয় হলো মলত্যাগ
করার পর অর্থাৎ পায়খানা করার পর এই ভাপ নিতে হবে।
pilex forte মলম ব্যবহার
পাইলস এর ফোলা কমানোর জন্য আরেকটি কার্যকারী উপায় হলো pilex forte মলম ব্যবহার করা। এই মলমটি অনেক কার্যকরী এবং ফোলা কমাতে অনেক সাহায্য করে। তার জন্য পাইলস ডাক্তাররা রোগীদেরকে এই মলমটি ব্যবহার করতে বলে থাকে। এই মলমটি ব্যবহার করতে প্রথমে আক্রান্ত স্থানটি হালকা গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেবেন। তারপর এই মলমটি লাগাবেন। এভাবে দিনে কয়েকবার লাগালে খুব তাড়াতাড়ি আপনার পাইলসের ফোলা কমে যাবে ও ব্যথা কমে যাবে। লক্ষণীয় বিষয় হলো মলত্যাগ করার পরে এই মলমটি ব্যবহার করবেন।
আইস প্যাক
আইসপ্যাক যে কোন ধরনের ফোলা কমাতে দারুন কাজ করে সেই সাথে ব্যথাও কমিয়ে দিতে
সক্ষম। তাই আপনি পাইলস এর ফোলা কমানোর জন্য আইসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তবে
আইসপ্যাক সরাসরি আপনার আক্রান্ত স্থানে লাগাবেন না। এতে সেই জায়গার কোষগুলো
ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পাইলস এর ফোলা কমানোর জন্য কিছু আইসপ্যাক একটি
টাওয়ালে নিয়ে সেই আক্রান্ত স্থানে 15 মিনিটের জন্য লাগাতে পারেন। তাহলে ফোলা
অনেক কমে যাবে।
অ্যালোভেরা
বাহ্যিক পাইলসের ফোলা কমানোর জন্য আপনারা অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে পাইলসে আক্রান্ত স্থানটিতে অ্যালোভেরার জেল লাগিয়ে সেখানে ম্যাসাজ করতে হবে। এই মেসেজ করার ফলে দ্রুত সেখানে ব্যথা ও খোলা কমে যাবে। এছাড়াও আপনি অভ্যন্তরীণ পাইলস রোগের জন্য কিছু অ্যালোভেরার জেল একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। তারপর যখন সেটি ঠান্ডা হবে তখন সেই ঠান্ডা অংশটুকু দিয়ে আক্রান্ত স্থানে গরম পানি দিয়ে ভাপ দেওয়ার মতো ধরে রাখতে হবে। তাহলে পাইলসের ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও ফোলা অনেক কমে যাবে ইত্যাদি।
আরো পড়ুনঃ দাউদের ট্যাবলেট এর নাম
এছাড়াও আরো অনেক উপায় রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে পাইলস এর ফোলা কমানো যায়।
তবে উপরে ও লিখিত উপায় গুলি বর্তমানে বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এই উপায়
গুলোর পাশাপাশি আপনি পাইলসের ফোলা কমানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করতে
পারেন বা বিভিন্ন ধরনের স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন। তবে সেগুলো ব্যবহার করার
জন্য অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। আশা করছি আপনারা পাইলস এর ফোলা কমানোর
উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
পাইলস এর ব্যায়াম গুলো কি কি
ব্যায়াম করার উপকারিতা আসলে বলে শেষ করা যাবে না। তারপরেও কিছু উপকারিতা বলি।
যেমন-ব্যায়াম করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, মন প্রফুল্ল থাকে, শরীরের
মাংস বেশি শক্ত হয়, কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমে
যায় ইত্যাদি আরো অনেক উপকার পাওয়া যায়। আপনারা হয়তো এখন বলতে পারেন
ব্যায়াম করলে তো শরীরের উপকার হয়। তাহলে ব্যায়ামের সাথে পাইলসের সম্পর্ক
কি? অবশ্যই সম্পর্ক আছে পাইলসের জন্য এমন কিছু ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো
করলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি পাইলসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে
পাইলসের ব্যায়াম গুলো কি কি? ব্যায়াম গুলো নিয়ে নিচে আলোচনা করা
হলো।
পাইলস এর ব্যায়ামগুলো সম্পর্কে জানার আগে আপনাদেরকে একটি বিষয় জানিয়ে রাখি।
পাইলস সাধারণত চারটি গ্রেডে ভাগ করা হয়। এক্ষেত্রে আপনার পাইলস যদি প্রথম এবং
দ্বিতীয় গ্রেডে থাকে তাহলে পাইলসের কিছু ব্যায়াম ও খাবার নিয়ন্ত্রণের
মাধ্যমে এই পাইলস থেকে মুক্তির পেতে পারেন। আর যদি আপনার পাইলস তৃতীয় ও
চতুর্থতম গ্রেডে চলে যায় তাহলে আপনাকে অবশ্যই সার্জারির দিকে যেতে হবে অথবা
ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ভালো চিকিৎসা নিতে হবে।
এখন চলুন পাইলসের প্রথম ও দ্বিতীয় গ্রেডের জন্য কি যোগব্যায়াম করলে তা থেকে
মুক্তি পাওয়া যাবে তা জেনে নেই।
- বালাসনা (BALASANA)
- পবনমুক্তাসন (PAWANMUKTASANA)
- বধকোনাসন (BADHAKONASANA)
- বিপরিতা করানি (VIPARITA KARANI)
- গভীর শ্বাস ব্যায়াম (DEEP BREATHING EXERCISE)
- উজ্জয়ি প্রণায়ায় (UJJAYI PRANAYAMA)
- ভ্রমরী প্রণায়ামা (BRAMARI PRANAYAMA)
- অহভিনী মুদ্রা সহ মালাসন (Malasana with Ashvini Mudra) ইত্যাদি
আরো পড়ুনঃ দাউদের ক্রিম এর নাম ও দাম
উপরে উল্লিখিত ব্যায়াম গুলো ছাড়াও আরো অনেক ব্যায়াম রয়েছে। যেগুলো করলে
শুধু পাইলস নয় বরং শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তাই আপনারা নিয়মিত যোগব্যায়াম
করার চেষ্টা করবেন। আর পাইলস রোগীদের উপরে উল্লেখিত ব্যায়ামগুলো করার পাশাপাশি
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি সেবন করতে হবে সাথে সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল খেতে হবে।
তাহলে প্রথম ও দ্বিতীয় গ্রেডের পাইলস থেকে খুব সহজে মুক্তি পাওয়া যাবে। এখন
চলুন আমরা পাইলস এর মলমের নাম জেনে নেই।
পাইলস এর মলমের নাম
আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা পাইলস রোগে ভুগছেন। তারা অনেকেই গুগলে পাইলস এর
মলমের নাম জানার জন্য সার্চ করে থাকেন। কিন্তু সঠিক তথ্য পান না। তাই আমরা এই
আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো পাইলস এর মলমের নাম গুলো সম্পর্কে। যে মলম
গুলো আপনারা ব্যবহার করে পাইলস থেকে খুব সহজে মুক্তি পেতে পারবেন। চলুন তাহলে
পাইলস এর মলমের নাম গুলো জেনে নেই।
- এরিয়ান অয়েন্টমেন্ট ক্রীম (Erian)
- ডোবেসিল এলডি ক্রীম (Dobesil LD Ointment cream)
- এ্যানুস্ট্যাট (Anustat)
- ডিকটামনি (Dictamni)
- পাইলোসন অয়েন্টমেন্ট (Pilosol Ointment)
- পাইলেক্স ফোর্ট (Pilex forte) ইত্যাদি
আরো পড়ুনঃ কি খেলে পাইলস ভালো হয়
উপরে উল্লেখিত মলম গুলো ছাড়াও পাইলসের রোগের জন্য আরো বিভিন্ন ধরনের মলম আছে। তবে বর্তমানে এই মলমগুলো পাইলসের জন্য খুবই কার্যকারী। তবে একটি বিষয় জানিয়ে রাখি যে কোন পাইলসের জন্য যেকোনো মলম ব্যবহার করেন না কেন। ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করবেন। আর এই মলমগুলো আপনারা বাজারে বিভিন্ন ঔষধের দোকানে পেয়ে যাবেন। দামও খুব একটা বেশি না। আশা করছি আপনাদেরকে পাইলস এর মলমের নাম ও পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় গুলো সম্পর্কে জানাতে পেরেছি।
পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় নিয়ে - শেষকথা
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, এতক্ষণ আমরা পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম। এর পাশাপাশি আমরা আরো জানলাম অর্শ্বরোগে রক্তপাতের কারণ কি, পাইলস এর ব্যায়াম গুলো কি কি এবং পাইলস এর মলমের নাম গুলো সম্পর্কে। আপনি যদি পাইলসের সমস্যায় পড়ে থাকেন অথবা পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় খুজে থাকেন। তাহলে এই আর্টিকেলটিতে উল্লেখিত ফোলা কমানোর উপায় গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও এই আর্টিকেলটিতে উল্লেখিত পাইলস এর ব্যায়ামগুলো বাসায় করতে পারেন। তবে পাইলস এর মলম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করতে হবে। আমরা শুধু এই আর্টিকেলটিতে আপনাদেরকে পাইলসের মলম গুলোর নাম জানিয়ে দিয়েছি। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি অন্যদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকে উপকৃত হওয়ার সুযোগ করে দিবেন। ধন্যবাদ।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url