কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ - বাংলাদেশে কিডনির দাম কত জানুন বিস্তারিত
বিজ্ঞানীদের গবেষণা মতে মানবদেহের একটি কিডনির ৩০% ও যদি ভালো থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করতে পারবে। যার কারণে বর্তমানে অনেকেই কিডনি বিক্রি করতে চায়। কিন্তু তারা হয়তো কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ বা বাংলাদেশে কোথায় কিডনি বিক্রি হাসপাতাল আছে তা জানেনা। অনেকে আবার বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এটিও জানে না। তাই এই পোস্টটিতে আমরা কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরবো।
ভূমিকা - কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ - বাংলাদেশে কিডনির দাম কত
একজন মানুষ সাধারণভাবেই দুটি কিডনি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তবে কেউ যদি একটি কিডনি দিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাহলে সে কি অলৌকিক ঘটনা বলে গণ্য হবে। আর এইরকম ১০০% এ ১% থেকে ২% হতেই পারে। তবে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বলেছেন যে যদি কোন মানুষের একটি কিডনি নষ্ট হয়ে যায় এবং অন্য একটি কিডনির যদি ৩০%ও ভালো থাকে। তাহলে সেই মানুষটি স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করতে পারবে। আর একটি কিডনি হলেই একজন মানুষ বেঁচে থাকতে পারে। আর এই কারণেই হয়তো অনেকে ঋণের দায়ে ও পেটের দায় মেটাতে কিডনি বিক্রি করে থাকে। আর এইরকম কাজ সাধারণত গরিব মানুষেরাই করে থাকে।
আরো পড়ুনঃ কিডনির সমস্যা হলে কি খেতে হয়?
কিন্তু তারা হয়তো কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় আছে এবং বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই সম্পর্কে জানে না। তাই এই পোস্টটিতে আমরা আপনাদেরকে কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় এবং বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই দুটি বিষয়ে সঠিক তথ্য জানাবো। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন যে বাংলাদেশে কিডনি ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠন রয়েছে যা ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত। চলুন তাহলে কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় এবং বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই বিষয়গুলো জানার আগে কিডনি কি এবং কিডনির কাজ কি এই বিষয়গুলো জেনে নেই।
কিডনি কি
কিডনি মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি অঙ্গ। এই দুটি অঙ্গকে ছাঁকুনি বলা হয়। কারণ এই দুটি অঙ্গ আমাদের শরীরের উৎপাদিত যাবতীয় রক্ত ছেঁকে সেখান থেকে বর্জ্য পদার্থ আমাদের প্রস্রাব বা মূত্রের মাধ্যমে বের করে দেয়। কিডনিকে অনেকে আবার বৃক্ক বলেও ডেকে থাকে। আমাদের শরীরের যে দুটি কিডনি থাকে তার কাজ হলো মানবদেহে উৎপাদিত পানি ও তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ বা ইলেকট্রোলাইট পদার্থ যেমন পটাশিয়াম, সোডিয়াম ইত্যাদি সব পদার্থের ভারসাম্য বজায় রাখা।
কিডনি মানব দেহের অভ্যন্তরভাগে উদর গহ্বরের বা নাভির পিছনে অর্থাৎ কোমরের দুই পাশে বা মেরুদন্ডের দুই পাশে অবস্থিত। যার দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে ৪ থেকে ৫ ইঞ্চি। এটিকে অনেকটা শিমের বিচির মতো দেখা যায়। কিডনির রং খানিকটা লালচে বাদামীর মতো হয়ে থাকে। কিডনি সাধারণত পাতলা ও বৃক্ক স্বচ্ছ পেরিটোনিয়াম ঝিল্লি দ্বারা আবৃত হয়ে থাকে। আশা করছি আপনারা কিডনি কি এবং এর কাজ কি তা বুঝতে পেরেছেন। আর এই পোস্টটি আপনি আর কিছুক্ষণ পড়লেই জানতে পারবেন কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় এবং বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই সম্পর্কে। তাই পড়তে থাকুন।
কিডনি বিক্রি কেন্দ্র
প্রথমেই আপনাদেরকে একটি বিষয় জানিয়ে রাখি সেটি হলো বাংলাদেশে কিডনি বিক্রি করার নির্দিষ্ট কোন কেন্দ্র বা জায়গা নেই। বাংলাদেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ*বৈ*ধ পন্থায় কিডনি বিক্রি করা হয়ে থাকে। তাই আপনার যদি কিডনির একান্তই প্রয়োজন হয়ে পড়ে তাহলে আপনার আশেপাশে এমন কোন সহ-হৃদয়বান ব্যক্তির কিডনি আপনি পেলেও পেতে পারেন। এর জন্য আপনাকে খোঁজ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ কিডনি রোগ কি ভাল হয় কিনা
এছাড়াও আপনি কিডনি খোঁজ করার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর সামনে অথবা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে গিয়ে দেখতে পারেন। কারণ এই জায়গাগুলোতে অনেক সময় কিডনি বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। তাই এই জায়গাগুলোতে খোঁজ করলে আপনি আপনার কাঙ্খিত কিডনি পেতে পারেন।
এখন বলবো কিডনি বিক্রি কেন্দ্র সম্পর্কে। বাংলাদেশে কিডনি বিক্রি করার কেন্দ্র হিসাবে যদি কোন জায়গাকে চিহ্নিত করা হয় তাহলে সেটি কালাইবাজারকে করা যেতে পারে। যদিও বর্তমানে বাংলাদেশে কিডনি বিক্রি করা অ*বৈ*ধ। তারপরও যদি কিডনি বিক্রি কেন্দ্র হিসেবে কোন জায়গাকে চিহ্নিত করা হয় তাহলে সেটি কালাইবাজারই হওয়া উচিত। কারণ বর্তমানে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় উঠে এসেছে যে কিডনি কেনাবেচার সবচেয়ে বড় বাজার নাকি কালাই বাজার। যেটি জয়পুরহাট উপজেলার জয়পুর হাটের কালাই বাজার নামে পরিচিত।
আশা করছি আপনারা কিডনি বিক্রি কেন্দ্র সম্পর্কে কিছু তথ্য জানতে পেরেছেন। এখন চলুন বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এবং কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় অথবা কোন কোন হাসপাতালে বিক্রি করা হয় তা জেনে নেই।
কিডনি বিক্রি দাম কত [পুরো বিশ্বে]
কিডনি এমন একটি জিনিস যার দাম খুব সহজেই নির্ধারণ করা যায়। কারণ মানুষের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে কোন বৈধ বাজার এই পৃথিবীতে নেই। যার ফলে মানুষের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কোন নির্ধারিত মূল্য নেই। তবে একটি কিডনি প্রতিস্থাপনের উপর ভিত্তি করে একটি কিডনির বিভিন্ন রকমের দাম হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ পাছায় ফোড়া হলে করণীয়
অর্গান প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড ট্রান্সপ্লান্টেশন নেটওয়ার্ক (OPTN) এর 2020 সালের একটি গবেষণা অনুসারে, একটি কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য সেই সময় যুক্তরাষ্ট্রে মোট খরচ ছিল $442,500। সেই অনুসারে একটি কিডনির দাম $200,000 থেকে $800,000 বা এর চাইতেও অনেক বেশি হতে পারে। তবে কিডনি বিক্রি করার জন্য এ পর্যন্ত কোনো দেশেই কোন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কিডনি সম্পূর্ণ অবৈ*ধভাবে বিক্রি করা হয়। আশা করছি আপনারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। এখন চলুন বাংলাদেশে কিডনির দাম কত তা জেনে নেই এবং কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় তা জেনে নেই।
বাংলাদেশে কিডনির দাম কত
আগেই বলেছি মানুষের শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গের দাম নির্ধারণ করা যায় না। কারণ এই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলোর দাম অনেক বেশি। তারপরেও অনেকে যখন জানতে চেয়েছেন যে বাংলাদেশে কিডনির দাম কত। আসলে বিভিন্ন দেশ অনুযায়ী কিডনির দাম বিভিন্ন রকম হতে পারে। তবে বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই সম্পর্কে আপনারা এই পোস্টটি থেকে জানতে পারবেন।
আপনাদেরকে প্রথমেই বলে রাখি অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও কিডনির নির্দিষ্ট কোন দাম নির্ধারণ করা নেই। তবে আপনারা একই হয়তো অবশ্যই জানেন বাংলাদেশের দুই ধরনের কিডনি বিক্রি করা হয়। জী*বিত মানুষের কিডনি এবং মৃ*ত মানুষের কিডনি। এক্ষেত্রে মৃ*ত মানুষের তুলনায় জী*বিত মানুষের কিডনির দাম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়ে থাকে।
এই প্রেক্ষাপট অনুযায়ী বাংলাদেশে একটি কিডনির দাম ৪ লাখ থেকে ৮ লাখ টাকা
হতে পারে। এই তথ্যটি আমরা পেয়েছি বাংলাদেশের একটি পত্রিকা সাংবাদিকের
কাছ থেকে। তিনি আরো জানিয়েছেন কিডনির এত দাম হওয়া সত্ত্বেও একজন কিডনি
বিক্রেতা তার ন্যায্য মূল্য পায়না।
কিডনি বিক্রি হাসপাতাল [পুরো বিশ্বে]
এই পোস্টটিতে শুরুতেই বলা হয়েছে শরীরের যে কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি করা অ*বৈ*ধ। তারপরও অনেকেই টাকার অভাবে, ঋণের দায়ে, পেটের দায়ে কিডনি বিক্রি করে থাকে। ইতিমধ্যে এই পোস্টটি থেকে আপনারা কিডনির দাম ও একটি কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য যে পরিমাণ খরচ হয় তা সম্পর্কে জেনে গেছেন। পৃথিবীতে এমন অনেক হাসপাতাল রয়েছে যেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন করানো হয়। এমনকি বাংলাদেশেও বর্তমানে এমন কিছু হাসপাতাল রয়েছে যেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন করানো হয়।
আরো পড়ুনঃ দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ
আর বর্তমানে পৃথিবীতে এমন অনেক হাসপাতাল রয়েছে যারা কিডনি প্রতিস্থাপন করার পাশাপাশি কিডনি বিক্রি করে থাকে করে থাকে। এমন কিছু হাসপাতাল যেমন- বুর্জিল মেডিকেল সিটি-সংযুক্ত আরব আমিরাত, মেডিকানা ক্যামলিকা হাসপাতাল-ইস্তাম্বুল, তুরস্ক, অ্যাপোলো হাসপাতাল-চেন্নাই, ভারত, এসিবাডেম ফুল্যা হাসপাতাল-ইস্তাম্বুল, তুরস্ক, মনিপল হাসপাতাল, দ্বারকা-দিল্লি, ভারত ইত্যাদি আরো অনেক হাসপাতাল রয়েছে। যেখানে কিডনি প্রতিস্থাপনের পাশাপাশি বিক্রি করা হয়ে থাকে। এখন চলুন কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় তা জেনে নেই।
কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ
আপনারা ইতিমধ্যে এই পোস্টটি থেকে বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই বিষয়টি সহ কিডনি সম্পর্কে আরো অনেক বিষয় জানতে পেরেছেন। এখন হয়তো আপনারা জানতে আগ্রহী হয়ে আছেন যে কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এর কোথায় বা বাংলাদেশের কোন কোন হাসপাতালে অ*বৈ*ধভাবে কিডনি বিক্রি করা হয়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের কোন কোন হাসপাতালে কিডনি অ*বৈ*ধভাবে প্রতিস্থাপন করে এবং কিডনি বিক্রি করে।
বাংলাদেশের একটি নামকরা পত্রিকার তথ্য অনুযায়ী- যেসব হাসপাতালে অবৈধভাবে কিডনি প্রতিস্থাপন এবং কিডনি সরবরাহ করা হয় সেই হাসপাতালগুলো হলো- রাজধানীর বারডেম হাসপাতাল, কলম্বো এশিয়া হেলথ কেয়ার ও ট্রেট ওয়ার্থ ক্লিনিক, ল্যাবএইড, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, কিডনি ফাউন্ডেশন, ইউনাইটেড হাসপাতাল সহ আরো বেশি কিছু বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে যেখানে কিডনি সরবরাহ করা হয়। তবে উল্লেখিত এই হাসপাতালগুলোর বিরু*দ্ধে বাংলাদেশ গো*য়েন্দা পু*লিশ যথাযথ আ*ইনি ব্যবস্থা ইতিমধ্যে নিয়েছেন।
কিডনি বিক্রি হাসপাতাল চট্টগ্রাম
২০০৩ সালে চট্টগ্রাম শহরে ১২১ শতক জায়গার উপর কিডনি ফাউন্ডেশন নামে একটি হাসপাতাল চালু করা হয়। যেটি নগরীর জাকির হোসেন রোডে অবস্থিত। এই হাসপাতালটিতে আপনারা স্বল্প টাকায় কিডনি ডায়ালাইসিস মেশিনের সাহায্যে কিডনি ডায়ালাইসিস করতে পারবেন। এছাড়া আপনি এই হাসপাতালটিতে কিডনি বিক্রি করতে পারবেন। সম্প্রতি এই হাসপাতালটিতে বাংলাদেশের অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছে।
আরো পড়ুনঃ অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ
এই হাসপাতাল চট্টগ্রাম শহর সহ দেশের আরো বিভিন্ন শহরের কিডনি রোগীদের একটি নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে করে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে চট্টগ্রাম কিডনি ফাউন্ডেশন। এই হাসপাতাল নতুন আঙ্গিকে সাজিয়ে তোলার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কিডনি ফাউন্ডেশনকে ২০ তলা উচ্চতার একটি কমপ্লেক্স তৈরি করার অনুমোদন দিয়েছে। এই হাসপাতালটি বাস্তবায়ন করা হবে সাড়ে চার লাখ বর্গফুটের ফোর স্পেসে তিনটি ধাপে দিয়ে। তাই আশা করা যাচ্ছে এই হাসপাতাল বাংলাদেশের কিডনি রোগীদের একটি নির্ভরতার প্রতীক হবে।
কিডনি বিক্রি হাসপাতাল ঢাকা
বাংলাদেশে এমন অনেক হাসপাতাল রয়েছে যেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়। এর মধ্যে বেশিরভাগ হাসপাতালই ঢাকায় অবস্থিত। ঢাকায় অবস্থিত কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয় এমন কিছু হাসপাতাল হলো কিডনী ফাউন্ডেশন হাসপাতাল ও রিসার্চ ইন্সটিটিউট, ইনসাফ বারাকাহ কিডনি ও জেনারেল হাসপাতাল, ধানমন্ডি জেনারেল অ্যান্ড কিডনি হাসপাতাল লিমিটেড, সিকেডি ও ইউরোলজি হাসপাতাল, কিডনি হাসপাতাল, SBF ব্যাপক কিডনি যত্ন কেন্দ্র, ডায়াবেটিক ও কিডনি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন ইত্যাদি আরও অনেক হসপিটাল রয়েছে। এই হসপিটাল গুলোতে আপনি কিডনি বিক্রি করতে পারবেন এবং কিডনি প্রতিস্থাপন করতে পারবেন।
কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ নিয়ে - শেষকথা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, এতক্ষণ আমাদের সাথে কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশে কিডনির দাম কত এই দুটি বিষয় সহ কিডনি সম্পর্কে আরো কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিডনি মানবদেহের খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মহামূল্যবান একটি সম্পদ। একটি গবেষণায় হতে জানা গেছে মানুষ একটি কিডনি দ্বারা বেঁচে থাকতে পারে। যার ফলে অনেকেই অভাবে অর্থের অভাবে একটি কিডনি বিক্রি করে দেয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অনেকের দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ কিডনি ভালো রাখতে যেসব ফল খাবেন
সে ক্ষেত্রে সে যদি সামর্থ্যবান হয় তাহলে কিডনি ক্রয় করে কিডনি প্রতিস্থাপন করে আবার স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন করতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশে কিডনি বিক্রির কোন বৈ*ধতা নেই। এক্ষেত্রে যদি কেউ মানবিক দিক থেকে স্বইচ্ছায় কিডনি দান করে। তাহলে যার দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে যায় তাকে বাঁচানো। আর বাংলাদেশে এমন ধরনের মানুষ পাওয়া খুবই মুশকিল। তাই সবসময়ই নিজের শরীরের যত্ন নিন। কারণ, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। সুস্থ থাকবে ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url