বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি বেতন কত জেনে নিন
ভূমিকা - পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি
বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট মানে হলো বাংলাদেশ ট্রাফিক পুলিশের দ্বিতীয় প্রধান কর্মকর্তা। যাকে কিনা পুলিশ সার্জেন্ট পদে নিয়োগ দেওয়া হয় পুলিশ সার্জেন্ট নিয়োগ পরীক্ষার মাধ্যমে। আমাদের মাঝে অনেকে আছেন যারা এই পদের কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে আবার অনেকেই আছে যারা এই কাজ পছন্দ করে। তবে আপনারা যারা এই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন
তাদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি, এদের বেতন কত, পুলিশ
সার্জেন্ট এর সুবিধা কি ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা আবশ্যক। যা আপনারা এই
আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারবেন। চলুন তাই আর দেরি না করে আমরা মূল আলোচনার দিকে
এগিয়ে যাই। এবং জেনে নেই পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি, এদের বেতন কত, এই কাজের
সুযোগ সুবিধা কি বিষয়গুলো সম্পর্কে।
সার্জেন্ট অর্থ কি কাকে বলে - পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি
সার্জেন্ট শব্দের অর্থ হলো পুলিশ কর্মকারী, যিনি কিনা পদমর্যাদার দিক দিয়ে একজন ট্রাফিক পুলিশের দ্বিতীয় প্রধান কর্মচারী হিসেবে অবস্থান করেন, পেয়াদা ইত্যাদি। এছাড়াও আমরা যদি সার্জেন্ট এর বিশেষ্য পদটি দেখি সেটি হলো সার্জেন্ট্, সার্জেন্। আর সার্জেন্ট এর ইংরেজি বানান হলো sergeant।
আরো পড়ুনঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে?
সার্জেন্ট বলতে আসলে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে বুঝায় যিনি কিনা ক্যাপ্টেন বা
লেফটেন্যান্ট এর নিচের পদে অফিসার হিসেবে অবস্থান করেন যাকে সাধারণভাবে সার্জেন্ট
বলা হয়। সার্জেন্ট একটি নিম্ন পদের কর্মকর্তা। যিনি মূলত পুলিশের ট্রাফিক শাখায়
কাজ করে দ্বিতীয় প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে।
পুলিশ সার্জেন্ট এর সুবিধা কি - পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি
আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা জানতে চায় যে পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি, পুলিশ
সার্জেন্ট এর সুবিধা কি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে। যা এই পোস্টটিতে আলোচনা করা
হয়েছে। আপনারা এই পোস্টটি থেকে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। আসলে
সার্জেন্ট পদে কাজ করার আগে পুলিশ সার্জেন্ট এর সুবিধা, এদের কাজ কি এই
বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া আবশ্যক। একজন পুলিশ সার্জেন্ট আসলে যে সকল সুবিধা
ভোগ করে তা নিচে তালিকা আকারে তুলে ধরা হলো।
- যদি কোন সার্জেন্টের যোগ্যতা থাকে তাহলে সে পদোন্নতির মাধ্যমে এসপি/এএসপি হতে পারার সুবিধা রয়েছে।
- সাধারণত সার্জেন্টরা তাদের চাকরি জীবনে তিনটি মিশন পায় যেখান থেকে তারা প্রতিবছরে ৫০ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারে। এটি সার্জেন্টদের অনেক বড় একটি সুবিধা।
- সার্জেন্টের রয়েছে মিশন বা প্রশিক্ষণের সুবিধার্থে বিনা খরচে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করার সুযোগ।
- সার্জেন্টদের অন্যতম একটি সুবিধা হলো যোগাযোগ সুবিধা। যেখানে তারা প্রধানমন্ত্রী, এমপি, মন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি এদের কার্যালয় পর্যন্ত বিচরণ করার সুযোগ পায়।
- সার্জেন্টদের চাকরির রয়েছে বৈচিত্র্য। একজন সার্জেন্ট চাইলে তার ইউনিফর্ম পড়ে থানায় ব্যস্ততম জীবন পার করতে পারে আবার চাইলেই ইউনিট- এ এর সিভিল ড্রেস পড়ে এসি রুমে বসে নয়টা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত ডিউটি করতে পারে।
- সার্জেন্টরা তাদের পরিবার ও সমাজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সুবিধা পায়।
- একজন সার্জেন্ট বিভিন্ন ধরনের ভাতা পায়। যেখান থেকে সে প্রতি মাসে একটি ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারে।
- একজন সার্জেন্ট শিফট ভিত্তি ডিউটি করার সুবিধা পায় ইত্যাদি।
এছাড়াও একজন সার্জেন্ট পাই নানান ধরনের সুবিধা যেগুলো অন্য কোন সময় অন্য কোন পোস্টে আলোচনা করবো ইনশাল্লাহ। এখন চলুন আমরা পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি ও এদের বেতন সম্পর্ক জেনে নেই।
বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি
আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা জানতে চান যে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ
কি? বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ সম্পর্কে আপনাদেরকে জানানোর আগে একটা
কথা জানিয়ে রাখি যে সার্জেন্টরা কিন্তু কখনোই ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ইউনিটে
কাজ পায় না বা পোস্টিং হয় না। এখন চলুন আমরা পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি তা
জেনে নেই।
আরো পড়ুনঃ ডাচ বাংলা একাউন্ট করতে কত টাকা লাগে?
বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্টদের মূলত আইনের বেসিক ট্রেনিং দেওয়া হয়। পুলিশ সার্জেন্ট কে কখনোই ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন এর ট্রেনিং করানো হয় না। এই সার্জেন্টদেরকে মূলত ট্রাফিক বেইজড ট্রেনিং দিয়ে পারদর্শী করে তোলা হয়। বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্টরা মূলত বাংলাদেশের বিভিন্ন ট্রাফিক লাইনে কাজ করে। অনেক সময় এদেরকে হাই রোডে কাজ করতে হয়।
আবার অনেক সময় সাধারণ রোডেও কাজ করতে। পুলিশ সার্জেন্টরা সাধারণত যানবাহন সংক্রান্ত ইউনিট গুলিতে বেশি পোস্টিং পায়। এবং তাদের মূল কাজ এখানেই। অনেক সময় পুলিশ সার্জেন্টদেরকে বাংলাদেশ পুলিশের বাইরে বা ভেতরে পুলিশের ডেপুটেশন হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
তবে ডেপুটেশনে যাওয়ার পরেও কিন্তু একজন সার্জেন্টের এসাইনমেন্ট কখনো ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন জাতীয় হবে না। যেমন ধরুন একজন সার্জেন্ট বিআরটিএ তে ডেপুটেশনে গেছে সে ক্ষেত্রে সেখানে কিন্তু সার্জেন্ট কোন ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন এর দায়িত্ব পাবে না। সে দায়িত্ব পাবে যানবাহন রিলেটেড কিছু কাজের।
যা কিনা ট্রাফিক রিলেটেড হয়ে থাকে। অনেক সময় একজন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর বা সার্জেন্ট পদোন্নতি পায় এবং পদোন্নতি পেয়ে সে সহকারী পুলিশ সুপার হয়। একজন সার্জেন্ট পুলিশ সুপার হওয়ার পর কিন্তু একজন সার্জেন্ট কে ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশনে পোস্টিং দিতে কোন বাধা থাকে না তবে প্রথা অনুযায়ী একজন সার্জেন্টকে সব সময় ট্রাফিক রিলেটেড কাজ করতে হয়। আশা করছি আপনাদেরকে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি এই বিষয়টি সম্পর্কে বোঝাতে পেরেছি।
পুলিশ সার্জেন্ট এর যোগ্যতা কি - পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত
আমাদের মাঝে অনেকেরই স্বপ্ন থাকে যে সে একদিন পুলিশ সার্জেন্ট হবে। তাইতো অনেকেই
প্রশ্ন করে যে পুলিশ সার্জেন্ট এর যোগ্যতা কি বা একজন পুলিশ সার্জেন্ট হতে গেলে
কি কি যোগ্যতা লাগবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে। চলুন তাহলে এই পোস্টটি থেকে আমরা
পুলিশ সার্জেন্ট এর যোগ্যতা কি তা জেনে নেই।
- পুলিশ সার্জেন্ট আবেদন করতে যা যা লাগবেঃ
- প্রার্থীকে অবশ্যই স্নাতক বা অনার্স পাশ করতে হবে।
- বয়স ১৯ থেকে ২৭ বছরের মধ্য হতে হবে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স হতে পারবে ৩২ বছর।
- ছেলেদের ক্ষেত্রে উচ্চতা হতে হবে সর্বনিম্ন ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি এবং বুকের মাপ হতে হবে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩৪ ইঞ্চি হতে হবে।
- নারীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা হতে হবে সর্বনিম্ন ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি।
- চোখে দৃষ্টি হতে হবে ৬/৬। অবশ্যই লেন্স ব্যবহার করা যাবে না।
- পুলিশ সার্জেন্ট হওয়ার জন্য অবশ্যই কম্পিউটার দক্ষতা থাকতে হবে।
- অবশ্যই অবিবাহিত থাকতে হবে।
- মোটরসাইকেল বা বাইক চালানোয় দক্ষ হতে হবে।
বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট মূলত ১১ ধাপে প্রার্থীদেরকে নির্বাচন করে থাকে। ধাপ গুলো হলো- অনলাইন নিবন্ধন, শারীরিক সক্ষমতা যাচাই, লিখিত পরীক্ষা, শারীরিক মাপ ও কাগজ পত্র যাচাই, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ, অনলাইন প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং, যাচাই, মৌখিক পরীক্ষা, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, কম্পিউটার দক্ষতা, পুলিশ ভেরিফিকেশন ও সার্জেন্ট এই ধাপ গুলোর মাধ্যমে মূলত বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট নিয়োগ দেওয়া হয়।
পুলিশ সার্জেন্ট এর পদমর্যাদা কেমন - পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত
সাধারণভাবে যদি বলি তাহলে পুলিশ সার্জেন্ট হলো বাংলাদেশ পুলিশ ট্রাফিক শাখার
দ্বিতীয় প্রধান কর্মকর্তা। এখন আমরা যদি পুলিশ সার্জেন্ট এর পদমর্যাদার কথা
বিবেচনা করি তাহলে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর পদমর্যাদাকে আমরা চার ভাগে ভাগ
করতে পারি। পুলিশ সার্জেন্ট পদমর্যাদা চারটি হলো-
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ট্রেনিং কত দিন?
- ট্রাফিক ইন্সপেক্টর
- ট্রাফিক সার্জেন্ট
- সহকারী ট্রাফিক সার্জেন্ট
- ট্রাফিক কন্সটেবল
এখানে আমরা যদি পুলিশ সার্জেন্ট এর পদমর্যাদার দিকে লক্ষ্য করি তাহলে আমরা দেখতে পাই পুলিশ সার্জেন্ট এর পদমর্যাদার প্রথম দিকে রয়েছে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর এবং এর পরে অবস্থান করেছে ট্রাফিক সার্জেন্ট। অর্থাৎ এই ট্রাফিক সার্জেন্টই হলো বাংলাদেশ পুলিশ ট্রাফিক শাখা দ্বিতীয় প্রধান কর্মকর্তা। এই পদমর্যাদা পরের যে দুটি পদমর্যাদা রয়েছে তা হলো সহকারী ট্রাফিক সার্জেন্ট ও ট্রাফিক কন্সটেবল। বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর প্রধান কাজ হলো ট্রাফিক আইন প্রণয়ন ও দেশের ট্রাফিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা।
আর একটা কথা আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি যে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট দেরকে কিন্তু সরাসরি নিয়োগ দেওয়া হয়। আর এটি সম্পূর্ণ পুলিশ সদর দপ্তর দ্বারা পরিচালিত। বাংলাদেশের যারা পুলিশ সার্জেন্ট রয়েছে তাদের ব্যাজে একটি লাল ফিতা ও দুইটি স্টার থাকে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি ও পুলিশ সার্জেন্ট এর পদমর্যাদা কেমন। এখন চলুন পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত জেনে নিন।
পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত জেনে নিন
আমাদের মাঝে অনেকেই জানতে চান যে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন কত? তাই
এই পোস্টটিতে আমরা বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর বেতন সম্পর্কে আলোচনা করবো।
বাংলাদেশে পুলিশ সার্জেন্ট যারা আছে তারা মূলত ১০তম গ্রেড অনুযায়ী বেতন পায়।
এক্ষেত্রে তাদের বেসিক সেলারি হলো ১৬,০০০ টাকা। এছাড়াও এর পাশাপাশি একজন পুলিশ
সার্জেন্ট বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, যাতায়াত খরচ ও অন্যান্য ভাতা পেয়ে
থাকে। এইসব ভাতা মিলিয়ে একজন পুলিশ সার্জেন্ট প্রথম মাসে বা চাকরি শুরু করেছে
প্রায় ৩২,০০০ থেকে ৩৩,০০০ টাকা বেতন পায়।
আরো পড়ুনঃ এসএসসির পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করা যাবে কি
এক্ষেত্রে একটি বিষয় রয়েছে যেটি হলো একজন পুলিশ সার্জেন্টের চাকরি শুরুতে
১২ মাস ট্রেনিং পিরিয়ড থাকে। এই সময় একজন পুলিশ সার্জেন্ট ১০,০০০ টাকা বেতন
পেয়ে থাকে। এবং এর সাথে বিনামূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা এবং পোশাকের
ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও একজন পুলিশ সার্জেন্ট তার বেতনের পাশাপাশি বিভিন্ন
ধরনের ভাতা পায়। যা নিচে উল্লেখ করা হলো।
- বাড়ি ভাড়া (৫০ % মূল বেতনের)
- মেডিকেল ভাতা (২০-৩০% মূল বেতনের)
- যাতায়াত বিল (১০% মূল বেতনের)
- টিফিন ভাতা (৫% মূল বেতনের)
- মোবাইল বিল (৫০০ টাকা)
উপরে উল্লেখিত সব ভাতা মিলিয়ে এবং পুলিশ সার্জেন্টের প্রাথমিক বেতন দিয়ে একজন
পুলিশ সার্জেন্টের বেতন দাঁড়ায় প্রায় ৩৩,০০০ টাকা। আশা করছি আপনারা বিষয়টি
সম্পর্কে ক্লিয়ার হয়েছেন।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক বৃন্দ এতক্ষণ আপনাদের সাথে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ কি ও এদের বেতন কত এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আসলে পুলিশ সার্জেন্ট হলো একটি মহৎ পেশা।আপনারা যারা নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে একজন পুলিশ সার্জেন্টের পোস্টটি বেছে নিয়েছেন তাদের জন্যই মূলত আজকের আলোচনাটি করা হয়েছে।
এই আর্টিকেলটিকে আমরা মূলত আলোচনা করেছি বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট এর কাজ
কি, পুলিশ সার্জেন্ট এর সুবিধা কি, পুলিশের সাথে এর পদমর্যাদা কেমন, পুলিশ
সার্জেন্ট এর বেতন কত ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে। এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে যদি
আপনাদের কোন প্রশ্ন অথবা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে
জানিয়ে দেবেন। আর এই রকম আরো পোস্ট পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি
ব্লগার মামুন ভিজিট করুন।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url