ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে জেনে নিন বিস্তারিত
আমাদের মাঝে অনেকেরই হয়তো ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট রয়েছে। আবার অনেকেরও একাউন্ট নেই। আবার এমনও মানুষ আছে যারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই সম্পর্কেও জানেনা। তাই আজকের পোস্টটিতে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে, ডাচ বাংলা ব্যাংক কি, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো।
ভূমিকা - ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে
বর্তমান যুগে ব্যাংক এ একাউন্ট নেই এমন মানুষ কমই আছে। কারণ বর্তমানে প্রায় সকল ধরনের লেনদেনই ব্যাংকের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। বর্তমান যুগ এমন একটি যুগ যেখানে একজন দিন মজুরেরও ব্যাংকে একাউন্ট রয়েছে। বাংলাদেশে অনেক ধরনের ব্যাংক রয়েছে। যেমন সোনালী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক ইত্যাদি। বিভিন্ন জন বিভিন্ন ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে পছন্দ করে।
তবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে পছন্দ করে। কিন্তু শুধু পছন্দ করলেই তো আর হবে না। জানতে হবে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কেও। কারণ আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে না জানেন
আরো পড়ুনঃ ব্যাংক কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি
তাহলে আপনি যখন ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট করতে যাবেন তখন অনেক ভোগান্তিতে
পড়বেন। তাই চলুন এই পোস্টটি থেকে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি
লাগবে, ডাচ বাংলা ব্যাংক কি, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার, ডাচ বাংলা
ব্যাংক একাউন্ট এর সুবিধা কি ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নেই।
ডাচ বাংলা ব্যাংক কি - ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে
ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড যার সংক্ষিপ্ত নাম হলো ডিবিবিএল। ডাচ বাংলা ব্যাংক একটি যৌথ ব্যাংক। যেটি বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডের যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের এটি. এম. সাহাবুদ্দিন আহমদ এবং নেদারল্যান্ডের ডাচ্ ফিনান্সিং সংস্থা নামক একটি কোম্পানির যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে ডাচ বাংলা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা পায়। ডাচ বাংলা ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়
এবং কোম্পানি আইন ১৯৯৪ দ্বারা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত হয়। তাই ডাচ বাংলা ব্যাংকের নামের শেষে লিমিটেড কথাটি যুক্ত করা হয়েছে। ডাচ বাংলা ব্যাংক বা ডিবিবিএল তাদের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে ১৯৯৬ সালের ৩ই জুন তারিখে। এবং ডাচ বাংলা ব্যাংক ২০০৪ সালে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দুটি স্টক মার্কেট ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এ নিবন্ধিত হয়। এখন আপনারা যদি ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে পোস্টটি পড়তে থাকুন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার - ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে
বাংলাদেশের যতগুলো ব্যাংক রয়েছে তার সকল ব্যাংকেই ব্যাংক একাউন্ট মূলত ৪ প্রকারের হয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা এই চারটি একাউন্ট বাদেও আরো অনেক ধরনের একাউন্ট খোলার সুযোগ সুবিধা দেয়। তবে সকল ব্যাংকেরই মূলত এই চারটি অ্যাকাউন্টটি মেইন বলে বিবেচিত। প্রকার চারটি হলো-
- চলতি হিসাব
- সঞ্চয় হিসাব
- ফিক্সড ডিপোজিট হিসাব বা স্থায়ী সঞ্চয় হিসাব
- ডিপোজিট পেনশন স্কিম হিসাব বা মাসিক সঞ্চয় প্রকল্প হিসাব।
আপনি বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে যান না কেন এই চারটি একাউন্ট পাবেন। তবে অনেক ব্যাংক রয়েছে তাদের এই চারটি অ্যাকাউন্টের মাঝেও কিছু ভেরিয়েশন থাকে। এখন আসি ডাচ বাংলা ব্যাংকের একাউন্ট সম্পর্কে। অন্যান্য ব্যাংকের মতো ডাচ বাংলা ব্যাংকেও এই চারটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তবে বর্তমানে বাংলাদেশে ডাচ বাংলা ব্যাংক তাদের ব্যাংকিং শাখায় দুটি একাউন্ট এর সুযোগ সুবিধা বেশি দিচ্ছে। একাউন্ট দুটি হলো-
আরো পড়ুনঃ মালিকানার ভিত্তিতে ব্যাংক কত প্রকার
- ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট
- ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট
ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট মূলত ছাত্রদের জন্য। শুধুমাত্র যারা ছাত্র
তারাই ডাচ বাংলা ব্যাংকের এই একাউন্টটি খুলতে পারেন। এবং এই অ্যাকাউন্টের সুযোগ
সুবিধা ভোগ করতে পারেন। আর ডাচ বাংলা ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য
একজন ছাত্রের খুব বেশি রিকোয়ারমেন্টের প্রয়োজন হয় না।
ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিং একাউন্ট মূলত সকলের জন্যই। অর্থাৎ একজন ছাত্র বলুন আর একজন সাধারন মানুষ সকলেই এই একাউন্ট খুলতে পারেন। এই একাউন্ট মূলত ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিং একাউন্ট খোলার সময় একাউন্টে ৫০০ টাকা জমা রাখতে হয়।
ডিবিবিএল বা ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড উপরে উল্লেখিত একাউন্ট বাদেও আরো বিভিন্ন
ধরনের সুযোগ সুবিধা দেয়। যেই সুযোগ সুবিধা গুলোর কারণে বাংলাদেশের মানুষের
কাছে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। ডাচ বাংলা ব্যাংক
উপরে উল্লেখিত সুযোগ-সুবিধা বাদেও আরো যে সুযোগ সুবিধা দেয় তা হলো-
- নগদ টাকা উত্তোলন বা জমাদান।
- বেতন ও ভাতা প্রদান।
- অন্যান্য একাউন্ট এ টাকা স্থানান্তর।
- অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স জানা।
- বিদেশ হতে প্রেরিত অর্থ গ্রহণ।
- বিল প্রদান ইত্যাদি।
আশা করছি আপনারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে
পেরেছেন। এখন আপনারা যদি ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত ডিজিটের হয় এবং ডাচ
বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে
এই পোস্টটি পড়তে থাকুন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত ডিজিটের?
আপনি যদি একটি ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে কিন্তু সাথে সাথে একটি অ্যাকাউন্ট নাম্বারও পেয়ে যাবেন। তবে অনেকে প্রশ্ন করে যে একাউন্ট নাম্বার না হয় পেলাম কিন্তু ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার কত ডিজিটের হয়। এই প্রশ্নটি করা স্বাভাবিক। কারণ একজন যখন নতুন ডাচ বাংলা একাউন্ট তৈরি করেন।
আরো পড়ুনঃ দলিল তল্লাশিতে কি কি লাগে
তখন তার মনে এই প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক একটি বিষয়। প্রশ্নটি আসতেই পারে। তবে তার
উত্তর কি? সেই উত্তরটি আমরা এই পোস্টটিতে তুলে ধরবো এছাড়াও আমরা এই পোস্টটিতে
আরো তুলে ধরবো ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে, কত টাকা লাগবে
ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে। চলুন এখন আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত
ডিজিটের তা জেনে নেই।
আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকে একটি একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে একটি একাউন্ট নাম্বার পেয়ে যাবেন। এখন আপনি যদি সেই একাউন্ট নাম্বারের দিকে একটু লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন সেখানে ১৩ টি ডিজিট রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে নিচে ১৩ ডিজিটের একটি একাউন্ট নাম্বার দেওয়া হলো: 1351080021694।
আশা করছি আপনারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত ডিজিটের হয় এ সম্পর্কে জানতে
পেরেছেন। এখন চলুন আমরা নিচে থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে
এই সম্পর্কে জেনে নেই। যাতে করে আমরা সবাই ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে
পারি।
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে?
আপনারা ইতিমধ্যে ডাচ বাংলা ব্যাংক কি, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার, ডাচ
বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত ডিজিটের হয় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেছেন। এখন আমরা
জানবো ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই সম্পর্কে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ডাচ বাংলা ব্যাংকের মোট শাখা রয়েছে প্রায় ২৩৯ টি। যে শাখা গুলো দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকে একটি একাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে এই শাখা গুলোর যেকোনো একটি শাখায় গিয়ে আপনি একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন।
তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই সম্পর্কে না জানেন তাহলে যখন একাউন্ট করতে যাবেন তখন বিভিন্ন ঝামেলায় বা ভোগান্তিতে পড়তে পারেন। তাই চলুন ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এই সম্পর্কে জেনে নেই।
- জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ডের এক কপি ফটোকপি।
- পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি।
- যাকে নোমিনি বানাবেন তার পাসপোর্ট সাইজের এক কপি রঙিন ছবি।
- নোমিনির ভোটার আইডি কার্ডের বা জাতীয় পরিচয় পত্রের এক কপি ফটোকপি (এক্ষেত্রে নোমিনির ভোটার আইডি কার্ড না থাকলে জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি)।
- বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল অথবা গ্যাসের বিলের এক কপি ফটোকপি।
মূলত উপরে উল্লেখিত কাগজপত্র গুলো হলেই আপনি ডাচ বাংলা ব্যাংকে একটি একাউন্ট
খুলতে পারবেন। এক্ষেত্রে লক্ষণীয় একটি বিষয় হলো ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট
করতে কত টাকা লাগে। যা আমরা নিজের প্যারাটিতে আলোচনা করেছি। এই সম্পর্কে জানতে
তাই পড়তে থাকুন।
ডাচ বাংলা একাউন্ট করতে কত টাকা লাগে?
ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খোলার আগে অনেকেই জানতে চান যে ডাচ-বাংলা ব্যাংক
একাউন্ট করতে কত টাকা লাগে। আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট
খুলেন তাহলে আপনাকে ১০০ টাকা জামানত হিসাবে জমা দিতে হবে। যা আপনার
অ্যাকাউন্টেই থাকবে। এছাড়া আপনি স্টুডেন্ট একাউন্ট থেকে প্রতিদিন সর্বোচ্চ
৫০,০০০ টাকার উত্তোলন করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ দলিল তল্লাশিতে কি কি লাগে
আর আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিং একাউন্ট খুলেন। তাহলে আপনাকে ৫০০ টাকা
জামানত হিসেবে জমা দিতে হবে। এই টাকাটিও আপনার একাউন্টেই থাকবে। তবে আপনি চাইলে
আপনার একাউন্টে ১০ টাকা রেখে বাকি ৪৯০ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। যদিও ৫০০
টাকার নিচে ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকেকার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলন করা যায়
না।
আর আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকে প্রিমিয়াম সেভিংস একাউন্ট তৈরি করেন বা খুলেন। তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে ন্যূনতম ৫,০০০ টাকা জামাত হিসেবে জমা দিতে হবে। এই টাকাটিও পূর্বের ন্যায় আপনার একাউন্টেই থাকবে। আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকে প্রিমিয়াম সেভিংস একাউন্ট খুলেন তাহলে একটি ফ্রী ডেবিট কার্ড পাবেন। আর এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৮০,০০০ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। আশা করছি আপনারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট এর সুবিধা কী? জেনে নিন
আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে আপনি যে সকল সুবিধা
পাবেন সেই সকল সুবিধার একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো।
- ডেবিট কার্ড কিংবা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন
- ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
- অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা পাবেন।
- এসএমএস ব্যাংকিং সুবিধা পাবেন।
- মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা পাবেন।
- যেকোনো ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।
- বিভিন্ন ধরনের লোন সেবা উপভোগ করতে পারবেন।
- ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পাবেন।
- অ্যাকাউন্ট তৈরি করার বিপরীতে আপনারা চাইলে চেক ইস্যু করতে পারবেন।
- স্বল্প খরচে লেনদেন করতে পারবেন।
- আপনি চাইলে জমা টাকার উপর মুনাফা উপভোগ করতে পারবেন।
- ডাচ বাংলা ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।
- ২৪ ঘন্টা ব্যাংকিং সুযোগ সুবিধা পাবেন ইত্যাদি।
এছাড়া আপনারা সেভিংস একাউন্ট এর মাধ্যমে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৮০,০০০ টাকা লেনদেন
করতে পারবেন।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, এই পোস্টটি মূলত আমরা সাজিয়েছিলাম ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট করতে কি কি লাগবে এবং ডাচ বাংলা ব্যাংক সম্পর্কে কিছু তথ্য নিয়ে। আসলে আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংকে বা যেকোনো ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলতে যান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিছু ডকুমেন্ট নিয়ে যেতে হবে। যেগুলো ছাড়া আপনি একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন না বা খুলতে পারবেন না।
আরো পড়ুনঃ জমি কেনার সময় কি কি কাগজপত্র নিতে হয়
তাই এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। যাতে করে আপনারা ডাচ
বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে গিয়ে ভোগান্তিতে না পারেন। আশা করছি পোস্টে আপনাদের
কাছে ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে আমাদের পাশে
থাকবেন।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url