বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি জেনে নিন
আপনি কি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি জানেন? জানেন কি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট কি? যদি না জেনে থাকেন তাহলে জেনে নিন এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে। কারণ এই পোস্টটিতে আমরা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ড ক্যাজুয়াল এর কাজ কি ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সরকারি নাকি বেসরকারি - বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি এবং জাতীয় পতাকাবাহী একটি বিমান সংস্থা। যা অনেকের কাছে “বিমান” নামে পরিচিত। বাংলাদেশের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত দেশের ভিতর উড়োজাহাজ খাতের একক সংস্থা হিসেবে ব্যবসা চালায়। ১৯৭২ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সম্পূর্ণ সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত একটি সংস্থা ছিল।
কিন্তু ২০০৭ সালের জুলাই মাসের ২৯ তারিখে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তর করা হয়। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হওয়ার পর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স তাদের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীর সংখ্যা কমিয়ে আনার পাশাপাশি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ গুলো আধুনিকায়নের পদক্ষেপ নেয়।
আরো পড়ুনঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স গ্রাউন্ড সার্ভিস অ্যাসিস্ট্যান্ট কি?
এই আধুনিকায়নের ভিত্তিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে বোয়িং কোম্পানির সাথে ১০ টি বিকল্প বিমানের পাশাপাশি দশটি নতুন বিমানের জন্য চুক্তি করে। যেই উড়োজাহাজগুলোতে ফ্লাইট চলাকালীন সময়ে যাত্রীরা ইন্টারনেট অথবা ওয়াইফাই, মোবাইল যোগাযোগ এবং টেলিভিশন দেখার মত সুবিধা পাবে।
বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় ঢাকায় অবস্থিত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে। এছাড়াও বাংলাদেশে অবস্থিত চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আন্ডারে বিমান রয়েছে 21 টি। যার ১৬ টি
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নিজস্ব বিমান এবং ৫ টি হলো লিজ নেওয়া বিমান। এখন
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি এবং
কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট কি এই সম্পর্কে জানতে পোস্টটি পড়তে থাকুন।
বিমান বাংলাদেশ কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট কি - বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বর্তমানে বাংলাদেশের একমাত্র জাতীয় পতাকাবাহী একটি বিমান সংস্থা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বর্তমান প্রতীক হলো বলাকা অর্থাৎ বক পাখি। আর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের স্লোগান হলো “আকাশে শান্তির নীড়”। বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সফলভাবে সারাদেশে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অনেকগুলো পদ রয়েছে। তার মধ্যে বিমান বাংলাদেশ কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট অন্যতম একটি পদ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যাংক সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যাবলী যারা সম্পন্ন
করে তাদেরকে সাধারণত ভাবে বিমান বাংলাদেশ কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট বলে। তবে
বিমান বাংলাদেশ কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট শুধু যে ব্যাংক সংক্রান্ত কাজই করে
তা কিন্তু নয়। তারা এই কাজের পাশাপাশি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আরো বিভিন্ন
ধরনের কাজ করে। এখন আপনি যদি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল
এসিস্ট্যান্ট এর কাজ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে পোস্টটি পড়তে থাকুন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অনেকগুলো পদের মধ্যে কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট পদটি অন্যতম। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ তেমন কোনো কঠিন কাজ নয়। এই পদের কাজ একদমই সোজা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অন্যান্য পদের কাজ করতে যেমন কষ্ট করতে হয় তেমন কোন কষ্টই দেন বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট পদের জন্য করতে হয় না।
আরো পড়ুনঃ গ্রাউন্ড সার্ভিস অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি?
তাইতো বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ এই পদে কাজ করার জন্য আবেদন করে থাকে।
যদিও কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট পদে কাজ করার জন্য তেমন কষ্ট করতে হয় না।
তারপরও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ
সম্পর্কে সকলের জানা উচিত। নিচে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল
এসিস্ট্যান্ট এর কাজগুলো তুলে ধরা হলো।
- বিমানের ওয়ারহাউজ রিসিট কাটা।
- যাত্রীদের বিমানের টিকিট কাটা।
- বিমান যাত্রীদের টিকিটের হিসাব রাখা।
- বিমানের তেলের ডিপুটি তেল আছে কিনা তা চেক করা।
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যাংকিং কাজ গুলো দেখা।
- কোন বিমানের পিছনে কত খরচ হলো তার হিসাব রাখা ইত্যাদি।
এছাড়াও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট পদে যারা কাজ
করে তাদেরকে দিয়ে আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নিতে পারে। তবে সেই কাজগুলো
অবশ্যই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অন্যান্য পদের কাজের তুলনায় সহজ।
কার্গো হেলপার এর কাজ কি
আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা জানতে চাই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কার্গো হেলপার এর কাজ কি? এদের বেতন কেমন? কার্গো হেলপার এর কাজটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কততম গ্রেডের চাকরি ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চাই। তাই এই পোস্টটিতে আমরা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর কার্গো হেলপার নামক পদটি সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরেছি।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কার্গো হেলপারের যে চাকরিটি রয়েছে সেটি মূলত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ২০ তম গ্রেডের চাকরি। ২০ তম গ্রেড অনুযায়ী এই চাকরির বেতন হলো ৮,২৫০ টাকা থেকে ২০,০১০ টাকা পর্যন্ত হয়। এছাড়াও এই বেতনের পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা তারা পেয়ে থাকে। যেমন ধরুন শিক্ষা ভাতা, উৎসব ভাতা ইত্যাদি। এখন প্রশ্ন হলো কার্গো হেলপারের কাজ কি?
আপনি যদি কখনো ট্রেনে যাতায়াত করেন। তাহলে দেখবেন রেল স্টেশনে যাত্রীদের মালামাল বহনের জন্য অনেক কুলি থাকে। যারা টাকার বিনিময়ে যাত্রীদের মালামাল বহন করে থাকে। এই কুলিদের কাজ আর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর কার্গো হেলপাদের কাজ মূলত একই। তবে পার্থক্য হলো কার্গো হেলপারদের নির্দিষ্ট বেতন রয়েছে যা কুলিদের থাকে না।
আরো পড়ুনঃ গ্রাউন্ড সার্ভিস অ্যাসিস্ট্যান্ট সুযোগ সুবিধা কি?
কার্গো হেলপারদের মূল কাজ হলো যাত্রীদের মালামাল বিমানে ওঠানো এবং নামানো। তবে এর পাশাপাশি তারা বিমানবন্দরের ভিতরে বিভিন্ন দোকানেও কাজ করতে পারে। এছাড়াও তাদেরকে বিমান কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করতে হয়।
ক্যাজুয়াল চাকরি মানে কি
ক্যাজুয়াল চাকরি বলতে বোঝায় বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্সের অস্থায়ী এক ধরনের চাকরি। এ ধরনের চাকরি মূলত চুক্তিভিত্তিক হয়। আর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ক্যাজুয়াল চাকরি গুলো মূলত ১০ দিন বা ৮৯ দিনের চুক্তিতে দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে ১০ দিনের চুক্তিতে যে নিয়োগ গুলো দেওয়া হয় সে ক্ষেত্রে ১১ তম দিনে আপনাকে বাধ্যতামূলকভাবে ছুটিতে যেতে হবে। এরপর পরবর্তীতে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে আপনার চুক্তি আবার নবায়ন করা হবে আবারো ১০ দিনের জন্য।
আবার ক্যাজুয়াল চাকরি গুলোতে ৮৯ দিনের জন্য যাদেরকে নিয়োগ দেওয়া হয় তাদেরকে
ঠিক ৯০ দিনের দিন বাধ্যতামূলকভাবে ছুটিতে যেতে হবে। এরপর কিছু শর্তসাপেক্ষে আবার
আপনার যুক্তি নবায়ন করা হবে যা ৮৯ দিনের জন্য হবে। এভাবেই মূলত বিমান বাংলাদেশ
এয়ারলাইন্সের ক্যাজুয়াল চাকরি গুলো হয়ে থাকে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এদের বেতন
কেমন। এই চাকরির কোন স্থায়ী বেতন নাই। হাজিরা ভিত্তিতে এই ধরনের চাকরির বেতন
দেওয়া হয়। আর এই চাকরিতে আপনি তেমন কোন সুযোগ সুবিধা পাবেন না।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ড ক্যাজুয়াল এর কাজ কি
বাংলাদেশে বর্তমানে একমাত্র সরকারি বিমান প্রতিষ্ঠান হলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। এখানে কাজ করার স্বপ্ন সবাই দেখে। হোক সেই কাজটা সিকিউরিটি গার্ড অথবা পাইলট। তবে আপনি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের যে পদে কাজ করতে চান না কেন। অবশ্যই কাজ করার আগে সেই পদের কাজগুলো সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে।
এখন আপনি যদি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ড ক্যাজুয়াল এর কাজ করতে
চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ড ক্যাজুয়াল
এর কাজ সম্পর্কে জানতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো এই কাজগুলো আপনারা কোথা থেকে জানবেন।
চিন্তার কোন কারণ নেই আমরা এই পোস্টটিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি
গার্ড ক্যাজুয়াল এর কাজ কি এই সম্পর্কে নিচে তুলে ধরেছি। আপনারা এখান থেকে জেনে
নিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স চাকরির সুবিধা
বর্তমানে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অফিস রয়েছে। এই
অফিসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স যাদেরকে
নিয়োগ দেয় তাদেরকে মূলত সিকিউরিটি গার্ড ক্যাজুয়াল বলে। বিমান বাংলাদেশ
এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ড ক্যাজুয়াল এর কাজ হলো এই অফিসগুলো নিরাপত্তা প্রদান
করা।
এই চাকরিটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স মূলত শিফট হিসেবে দিয়ে থাকে। এবং এই
কাজের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ বেতন নির্ধারিত করা থাকে। আপনারা যারা এই কাজ করতে
চান তারা এই চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন। এখন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
সিকিউরিটি গার্ডের বেতন সম্পর্কে জানতে পড়তে থাকুন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ড বেতন কত জেনে নিনে
আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ড বেতন কত এ সম্পর্কে জানতে চান। আসলে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি গার্ডের বেতন শুরু হয় মূলত ৮৫০০ টাকা থেকে। এবং ধীরে ধীরে অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে এই বেতন বৃদ্ধি পায়।
তবে সিকিউরিটি গার্ডের সর্বনিম্ন বেতন হলো ৮৫০০ টাকা বা ১২,৫০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ
বেতন হলো ৩০২৩০ টাকা। এখন আপনারা যারা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সিকিউরিটি
গার্ড হিসেবে চাকরি করতে চান বা আবেদন করতে চাচ্ছেন তাদেরকে অবশ্যই ১৮ থেকে ৩০
বছরের মধ্যে হতে হবে। এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে সর্বনিম্ন এসএসসি বা
এইচএসসি পাশ।
লেখকের শেষকথা
এতক্ষন আপনাদের সাথে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ কি, বিমান বাংলাদেশ কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট কি ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আসলে সরকারি চাকরি মানে কিন্তু একটা হাইফাই ব্যাপার বুঝতেই পারছেন। আর যেহেতু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান (যদিও অনেক প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান আছে)।
তাই আপনারা যারা সরকারি চাকরি করতে চান তারা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
কমার্শিয়াল এসিস্ট্যান্ট পদে কাজ করার জন্য আবেদন করতে পারেন। আর পোস্টটি
যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অনুগ্রহ করে শেয়ার করে আমাদের পাশে
থাকবেন।। ধন্যবাদ পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য।।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url