মুড়ি খেলে কি ওজন কমে - গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় জেনে নিন
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আজকের পোস্টটিতে আমরা খুবই সাধারণ ও হালকা একটি খাবার মুড়ি নিয়ে আলোচনা করব। আমরা সবাই মুড়িকে একটি সাধারণ খাবার হিসেবে জানি। কিন্তু এই সাধারণ খাবার মুড়ির উপকারিতা অনেক বেশি। যেগুলো জানলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। তাই চলুন এই পোস্টটি থেকে আমরা মুড়ি খেলে কি ওজন কমে ও গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় এবং মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেই।
গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় - মুড়ি খেলে কি ওজন কমে
মুড়ি খুবই হালকা ও সহজলভ্য একটি খাবার। সাধারণত আমাদের দেশের গ্রাম ও শহরের মানুষের কাছে মুড়ি অত্যন্ত জনপ্রিয় ও পরিচিত একটি খাবার। শীত, গ্রীষ্ম বা বর্ষাকালে বিকেল বেলা চানাচুর দিয়ে মুড়ি মাখানো ক্ষেত্রে অনেকেই পছন্দ করে। আর বিশেষ করে যদি একটু বৃষ্টি হয় তাহলে মুড়ি মাখানো খেতে অন্যরকম একটা ফিল পাওয়া যায়। এছাড়াও আমরা অনেকেই বাড়িতে বা কর্মক্ষেত্রে হালকা খিদে পেলেই মুড়ি খেতে পছন্দ করি। বিশেষ করে মেসে যেসকল ছাত্ররা থাকে তারা বিকেল বেলা মুড়ি খেতে পছন্দ করে।
একটি মেয়ের গর্ভবতী সময়টা তার জীবনের সুন্দর মুহূর্ত গুলোর মধ্য অন্যতম একটি মুহূর্ত। এই সময়ে সেই মেয়েটি তার গর্ভের সন্তান নিয়ে খুবই দুশ্চিন্তায় থাকে। এ সময় তারা শুধু ভাবে কি কি খেলে তার সন্তানের উপকার হবে আর কি কি খেলে তার সন্তানের ক্ষতি হবে এই বিষয়গুলো নিয়ে।
আরো পড়ুনঃ কাজু বাদামের উপকারিতা
আবার অনেক গর্ভবতী মেয়ের মুড়ি অনেক পছন্দের একটি খাবার। তবে তারা জানে না গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়? এজন্য ভয়ে তারা মুড়ি এড়িয়ে চলে। কিন্তু এই সহজলভ্য খাবার মুড়ি গর্ভাবস্থায় মায়েদের জন্য খুবই উপকারী একটি খাবার। তাই সকল গর্ভবতী মায়েদের জানা উচিত গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়? যা আপনারা এই পোষ্টটি থেকে জানতে পারবেন।
- গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে একজন গর্ভবতী মা ও তার শিশুর শরীরের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয়। যার ফলে মা এবং শিশুর উভয়ের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয় এবং মা ও শিশু উভয়ই সুস্থ থাকে।
- মুড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও খনিজ উপাদান। যা একজন গর্ভবতী মা ও তার শিশুর শরীরের খনিজ ভিটামিন বি এর অভাব পূরণ করতে সাহায্য করে।
- মুড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার। যা একজন গর্ভবতী মা ও শিশুর হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এবং গর্বের শিশুর হাড় গঠনে প্রচুর ভূমিকা পালন করে।
- গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের শরীরের সাধারণত এনার্জি কম থাকে। তাই এই এনার্জি ফিরিয়ে আনতে মুড়ি খাওয়া উচিত। কারণ মুড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি ও শর্করা যা একজন গর্ভবতী মায়ের শরীর এনার্জি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে বড় একটি সমস্যা হলো বমি বমি ভাব হওয়া। এই বমি বমি ভাব দূর করতে মুড়ির ভূমিকা অপরিসীম। একজন গর্ভবতী মা যদি নিয়মিত মুড়ি খায় তাহলে এই বমি বমি ভাব অনেকটা কমে যাবে।
- মুড়িতে অ্যাসিডের পরিমাণ খুবই কম থাকে যার ফলে বদহজম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে আমাদের দেহের অ্যাসিড, গ্যাস বা বুক জ্বালাপোড়া করা দূর করতে মুড়ি খুবই উপকারী।
- এছাড়া মুড়ির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান যেগুলো আমাদের শরীরের ঘাটতি পূরণ করতে প্রচুর ভূমিকা পালন করে। তাই গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়া উচিত। এছাড়াও মুড়ি আপনাকে সুস্থ থাকতেও সাহায্য করবে।
আশা করছি আপনারা গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়? এই প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন তবে
অতিরিক্ত মুড়ি খাওয়া উচিত হবে না, এতে আপনার উপকারের চাইতে উপকার বেশি হতে
পারে।
মুড়ি খেলে কি ওজন কমে
হালকা নাস্তা ও সহজলভ্য একটি খাবার হিসেবে মুড়ি আমাদের সকলেরই কাছে খুবই পরিচিত
একটি খাবার। আমাদের মাঝে অনেকেই অনেক সময় প্রশ্ন করে বসেন যে মুড়ি খেলে কি ওজন
কমে কিনা? এই প্রশ্নের উত্তর আপনারা এই পোস্টটি থেকে জানতে পারবেন।
হ্যাঁ আবার না। অবাক হলেন বুঝি? বুঝিয়ে বলছি। মুড়ি হলো একটি লো ক্যালরিযুক্ত
খাবার। যার মধ্যে ক্যালরির পরিমাণ খুব কম থাকে। তাই নিঃসন্দেহে মুড়িয়ে আমাদের
শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। আর মুড়ি লো ক্যালোরিযুক্ত খাবার হওয়ায় মুড়ি
খেলে স্বাভাবিকভাবেই আমাদের শরীরে ওজন কমে যায়।
আরো পড়ুনঃ পেস্তা বাদামের উপকারিতা
কিন্তু হ্যাঁ, মুড়ি খেলে কিন্তু আবার ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ মুড়িতে রয়েছে
প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। যা আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে ভূমিকা পালন
করে। তাই বেশি পরিমাণে মুড়ি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে এটি
শুধু মুড়ির ক্ষেত্রেই নয়, যেকোন কিছুর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এতে যে জিনিস যত
উপকারীই হোক না কেন, অতিরিক্ত সেবন করা কখনোই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। তাই যে কোন
জিনিস পরিমিত পরিমাণে খান, সুস্থ থাকুন।
বিঃদ্রঃ মুড়ি খেলে সাধারণভাবেই আমাদের শরীরের ওজন কমে যায়। কিন্তু সেটি অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভবতী মায়েদের জন্য মুড়ি খুবই উপকারী একটি খাবার। কারণ মুড়ির মধ্যে রয়েছে
প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ফাইবার,
থায়ামিন, নিয়াসিন, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি স আরো নানা ধরনের খনিজ উপাদান।
যা একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই উপকারী। চলুন তাহলে গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়ার
উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই।
- গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে শক্তি বৃদ্ধি করেঃ মুড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা ও প্রোটিন যা আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। মুড়ি আমাদের দৈনন্দিন কাজের সক্রিয় থাকতে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে।
- গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ মুড়িতে অ্যাসিডের পরিমাণ খুবই কম থাকে যা আমাদের শরীরের বদহজম দূর করতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এছাড়াও মুড়িতে রয়েছে ডায়রিটি ফাইবার যা আমাদের শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে হাড় মজবুত করেঃ মুড়িতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি, আয়রন, থিয়ামিন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার রয়েছে। যা একজন গর্ভবতী মা ও তার শিশুর হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ মুড়ির মধ্যে খুবই অল্প পরিমাণে সোডিয়াম থাকে। যার ফলে অল্প পরিমাণে মুড়ি খেলেই আমাদের পেট ভরা থাকে। এ ছাড়া মুড়ির মধ্যে কোলেস্টরেলের মাত্রা খুবই কম থাকে যা আমাদের শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে প্রচুর ভূমিকা পালন করে।
- গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ মুড়ি একটি লো ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাবার। যার মধ্য ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম থাকে। যার ফলে মুড়ি খেলে আমাদের শরীরের ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে না। এছাড়া মুড়ি খেলে আমাদের পেট ভরা থাকে যার ফলে অন্যান্য খাবারের তেমন প্রয়োজন হয় না এভাবেই মুড়ি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ মুড়ির মধ্যে সকল ধরনের ভিটামিন সহ বিভিন্ন ধরনের খনিজ উপাদান থাকে। যা আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে এবং আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে মস্তিষ্কের উন্নতি সাধন করেঃ মুড়ির মধ্য রয়েছে নিউরো-ট্রান্সমিটার পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি উপাদান। যা আমাদের মস্তিষ্কের উন্নতি সাধন করতে সাহায্য করে। এছাড়াও মুড়ি খেলে আমাদের মস্তিষ্কের স্নায়ু উদ্দীপনা সহ বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায় ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়ার অপকারিতা
গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি গর্ভাবস্থায় মুড়ি
খাওয়ার কিছু অপকারিতাও রয়েছে। তাই মুড়ি খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই কিছু সাবধানতা
পালন করবেন। চলুন গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই যাতে
করে আমরা মুড়ি খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে পারি।
আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা
- মুড়িতে লবণের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে, তাই যেসব ব্যক্তির কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তাদের মুড়ি খাওয়া উচিত নয়।
- যাদের বুকে ব্যথা, বাতের ব্যথা, হাড়ের ব্যথা আছে তাদের মুড়ি খাওয়া উচিত নয়।
- আমাদের মাঝে যাদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা আছে তাদের মুড়ি খাওয়া উচিত নয়। কারণ মুড়ি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়।
- আমরা সবাই জানি মুড়ি খেলে ওজন কমে কিন্তু অতিরিক্ত মুড়ি খেলে আবার ওজন বেড়ে যাওয়া সম্ভব না থাকে। কারণ মুড়িতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। যা ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- অতিরিক্ত পরিমাণে মুড়ি সেবন করলে ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে।
- মুড়িতে উচ্চ পরিমাণে গ্লাইফেমাইক নামক উপাদান থাকে। যা আমাদের শরীরের রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে ইত্যাদ।
রাতে মুড়ি খেলে কি হয়
আমরা অনেকেই মুড়িকে হালকা খাবার হিসেবে আমাদের রাতের খাবারের জন্য পারফেক্ট
মনে করি কিন্তু বিষয়টা কি আসলে তাই? যদিও মুড়ি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী
কিন্তু রাতের খাবারের জন্য মুড়ি মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। কারণ একটি গবেষণায়
দেখা গেছে যে-রাতের খাবার হিসেবে মুড়ি সেবন করলে আমাদের দেহে অনেক ধরনের সমস্যা
হতে পারে। যেমন-
- শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে
- ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে
- উচ্চ রক্তচাপ দেখাতে পারে ইত্যাদি
আরো পড়ুনঃ কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
কারণ মুড়ির মধ্যে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, শর্করা ও গ্লুকোজ। তাই রাতের খাবার
হিসেবে কখনোই মুড়ি উপযুক্ত নয়। তবে আপনারা রাতের খাবার হিসেবে মুড়ি সেবন না
করে বিভিন্ন সময় মুড়ি খেতে পারেন।
গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাদ্যের তালিকা
গর্ভাবস্থায় সবসময় পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। কারণ পুষ্টিকর খাবার একজন
গর্ভবতী মা ও তার শিশুর জন্য খুবই উপকারী। তাই নিচে গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর
খাদ্যের একটি তালিকা দেওয়া হলো যাতে করে গর্ভবতী মায়েরা পুষ্টিকর খাদ্য সেবন
করতে পারে।
- দুধ অথবা দুধ জাতীয় খাবার
- সয়াবিন
- মিষ্টি আলু বা রাঙ্গা আলু
- ডাল
- মাছ বা সামুদ্রিক মাছ
- বাদাম জাতীয় খাবার
- তেল বিহীন মাংস বা রেডমিট
- ডিম
- গোটা শস্য বা গম
- অ্যাভোকোডা
- বিশুদ্ধ পানি
- খেজুর
- কিসমিস
- ড্রাই ফুডস
- লাল আটা বা লাল চাল
- মাছের তেল
- সিয়াসিড
- মুরগির মাংস
- কলা
- পাঁচমিশালী ডাল
- সবুজ শাকসবজি
- ব্লু বেরি ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার খাওয়া যাবে না
- চা
- অ্যালকোহল
- কফি
- অনির্বাচীর কলিজা
- কাঁচা গরুর দুধ
- কাঁচা ডিম
- সিগারেট
- আনারস
- ভাজাপোড়া জিনিস
- কাঁচা বা পাকা পেঁপে
- আঙ্গুর
- অল্প সিদ্ধ তরকারি
- ফ্রিজের ঠান্ডা জিনিস
- এলার্জিজনিত খাবার
- পেটে গ্যাস হয় এমন কোন খাবার
- পচা বাসি জিনিস
- মেয়াদ উত্তীর্ণ জিনিস
- অতিরিক্ত চর্বিত জাতীয় মাংস ইত্যাদি।
মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, এতক্ষণ হয়তো আপনারা এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে মুড়ি খেলে কি ওজন কমে ও গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় এবং মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আসলে গর্ভাবস্থায় মুড়ি খাওয়া অনেক উপকারী। তবে যে জিনিস যত উপকারীই হোক না কেন, অতিরিক্ত খাওয়া কখনোই স্বাস্থ্যকর নয়। তাই সকল জিনিসই পরিমিত খাওয়া উচিত। পরিশেষে তাই একটাই কথা বলবো “পরিমিত খান, সুস্থ থাকুন”। আর এই পোস্টটি আপনার বন্ধু-বান্ধবীদের মাঝে শেয়ার করে আমাদের পাশে থাকুন।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url