ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয় - ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ জেনে নিন
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমাদের আলোচ্য বিষয় হলো ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয় কিনা এবং ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ সম্পর্কে। এছাড়াও এই পোস্টটিতে আমরা ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয় কিনা এবং ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ ছাড়াও লোম ফোড়া হলে কি করতে হবে, কি ওষুধ খেলে ক্যান্সার হয় , ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়, টিউমার ক্যান্সারের লক্ষণ ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।
ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয় - ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ
ফোড়া খুবই সাধারণ একটি রোগ মনে হলেও এটি খুবই অসহ্যকর। যে একবার এই রোগে
আক্রান্ত হয়েছে সেই আসলে বোঝে যে ফোড়া হলে কি কষ্ট। ফোড়া সাধারণত ত্বকের
উপরিভাগ বা ভিতরে হয়ে থাকে। মানুষের শরীরে ফোড়া হয় মূলত ব্যাকটেরিয়া
ও সূক্ষ্ণ জীব যেমন ভাইরাস, ছত্রাকের ইনফেকশনের কারণে।
আমাদের মাঝে অনেকেই জানতে চাই ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয় কিনা? আসলে দেখুন সব রোগ থেকেই ইনফেকশনের মাধ্যমে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ফোড়া থেকেও ইনফেকশনের মাধ্যমে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফোড়া থেকে সাধারণত ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ ফোড়া ত্বকের উপরিভাগেই সবচেয়ে বেশি হয়।
আরো পড়ুনঃ পাছায় ফোড়া হলে করণীয়
যখন দেখবেন আপনার ত্বকের উপরিভাগে ফোড়া হয়েছে কিন্তু সেই ফোড়া দীর্ঘদিন যাবত
চিকিৎসার পরও সেরে যাচ্ছে না বা শুকিয়ে যাচ্ছে না। তখন সেই ফোড়া থেকে ইনফেকশনের
মাধ্যমে আপনার ত্বকের ক্যান্সার হতে পারে।
শুধু ফোড়া নয় ত্বকের ক্যান্সার বিভিন্ন কারণে হতে পারে। যেমন ধরুন আপনার হাতে ঘা বা টিউমার হয়েছে কিন্তু আপনি যদি অবহেলা করে তার চিকিৎসা না করেন তাহলে সেটি ইনফেকশনের মাধ্যমে আপনার শরীরে ত্বকের ক্যান্সার হতে পারে। তেমনি আপনার শরীর ত্বকে ফোড়া হলে আপনি যদি সেই ফোড়ার চিকিৎসা না করেন তাহলে ইনফেকশনের মাধ্যমে ত্বকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
বিঃদ্রঃ মনে রাখবেন ছোট অথবা বড় যেকোনো রোগ হোক না কেন অবহেলা না করে দ্রুত ভালো চিকিৎসা করতে হবে। নয়তো ইনফেকশনের মাধ্যমে বড় কোন সমস্যা হতে পারে।
লোম ফোড়া হলে কি করতে হবে
শরীরের লোমকূপের মুখ বন্ধ হওয়ার কারণে লোমের গোড়ায় যে পুঁজ জমে তাকে সাধারণত ভাবে লোম ফোড়া বলা হয়। এই ধরনের ফোড়া বড় হয় না তবে খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়। লোম ফোড়া সাধারণত শরীরের লোমগ্রন্থিতে স্টেফাইলোকক্কাস নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়।
লোম ফোড়ার উপসর্গঃ
- লোম ফোড়া হলে যে সকল উপসর্গ দেখা যায় তা হলো-
- গরম হবে
- আক্রান্ত স্থান ফুলে যাবে
- আক্রান্ত স্থান লালবর্ণ ধারণ করবে
- খুব ব্যথা হবে
- এই ধরনের ফোড়ার একটি মুখ দেখা যাবে
লোম ফোড়া হলে কি করতে হবে
আপনার শরীরের যে জায়গায় লোম ছাড়া হবে সেই আক্রান্ত স্থানে বার বার সাবান পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। শরীরের যে স্থানে লোম পড়া হবে সেই স্থানে গরম পানি দিয়ে সেক দিতে হবে। এরপর যদি এই ফোড়া ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে আপনা আপনি না সেরে যায় তাহলে ভালো একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বিষ ফোড়া হলে কি করণীয়
আর যদি ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে এই ফোড়া গলে যায় তাহলে উষ্ণ এবং পরিষ্কার কাপড় বা তুলো দিয়ে ফোড়ার ভেতরের পুঁজ বের করে আনতে হবে। এরপর অ্যান্টিবায়োটিক মলম হালকাভাবে লাগিয়ে ব্যান্ডেজ করে নিতে হবে।
ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ
ক্যান্সার রোগের নাম জানে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। যে রোগ গুলো মানুষকে
বেশি ভোগায় তার মধ্য ক্যান্সার সবচেয়ে ভীতিকর ও মারাত্মক। যদি কেউ এই
ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে তাকে বাঁচিয়ে তোলার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।
তাই এই রোগটিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মরণব্যাধি রোগ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
তবে কেউ যদি প্রাথমিক পর্যায়েই এই মরণব্যাধি রোগ শনাক্ত করতে পারে, তাহলে তাকে
বাঁচানো সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে আপনি যদি ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর লক্ষণ সম্পর্কে না জানেন
তাহলে কিন্তু এই মরণব্যাধি রোগ শনাক্ত করতে পারবেন না। তাই ক্যান্সারে আক্রান্ত
রোগীর লক্ষণ সম্পর্কে জানা দরকার। চলুন তাহলে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর লক্ষণগুলো
সম্পর্কে জেনে নেই।
- শরীরের ওজন কমে যাওয়াঃ কোন কারণেই যদি কারো শরীরের ওজন হঠাৎ করেই কমে যায়। যেমন ধরুন ৬ মাসের মধ্যে ১০ কেজি ওজন কমে যাওয়া। তবে এই ১০ কেজি ওজন ডায়েট করার জন্য নয় বরং স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করার পরেও ৬ মাসের মধ্য যদি ১০ কেজি বা তার বেশি ওজন কারো কমে যায় তাহলে ক্যান্সার হতে পারে।
- শরীরের কোন স্থানে চাকা হওয়াঃ শরীরের যেকোন স্থানে অস্বাভাবিকভাবে চাকার মতো হলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে।
- শরীরে রক্তশূন্যতাঃ যদি কোন কারণে শরীরের রক্তের পরিমাণ কমে যায় তাহলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে যদি কারো পাইলস এর কারণে রক্তের পরিমাণ কমে যায় তাহলে আমরা ক্যান্সারের চিন্তাটা পরে করব। তবে হ্যাঁ যদি কারো কাশির সাথে বা বমির সাথে বা পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্ত যায় তাহলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এগুলো সব ক্যান্সারের কমন লক্ষণের ক্ষেত্রে।
- দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তিঃ সাধারণত মলাশয়ের ক্যান্সার বা রক্তের ক্যান্সারের কারণে শরীরে দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তি বোধ হয়। তবে এই ক্লান্তিবোধ আরো বিভিন্ন কারণ হতে পারে। কিন্তু তারপরও আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তি বোধ করেন তাহলে অবশ্যই ক্যান্সারের কথাটি মাথায় রাখবেন।
- দীর্ঘদিনের ব্যাথাঃ যদি কোন ধরনের কারণ ছাড়াই শরীরে কোন একটা অংশে দীর্ঘদিন ধরে ব্যথা অনুভূত হয় আর সেই ব্যথা যদি ওষুধ ব্যবহার করা পরেও না ঠিক হয় তাহলে ক্যান্সার হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
- ঘন ঘন জ্বরঃ যেকোনো রোগের উপসর্গ হলো জ্বর। তবে সাধারণত শরীরের যখন ক্যান্সার হয় তখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় ফলে ঘন ঘন জ্বর হতে পারে। সাধারণত ব্লাড ক্যান্সারের কারণে ঘন ঘন জ্বর হয়।
- খাবারের রুচি কমে যাওয়াঃ যদি কোন কারণে কারো হঠাৎ করে খাবারের রুচি কমে যায় সে ক্ষেত্রে সন্দেহ করতে হবে যে এর পিছনে ক্যান্সার আছে কিনা। তবে অন্য আরো অনেক কারণে খাবারের রুচি কমে যেতে পারে কিন্তু ক্যান্সারও এর একটি কারণ তাই ক্যান্সারের কথাটা মাথায় রাখতে হবে।
- খাবার গিলতে অসুবিধা হলেঃ কোন কারণে খাদ্য বা পানীয় যদি গিলতে অসুবিধা হয় তাহলে কিন্তু এটি একটি ক্যান্সারের লক্ষণ।
- দীর্ঘদিনের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাঃ যারা দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন এবং সেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণে যদি আপনার শরীরের ওজন দ্রুত কমে যায় তাহলে এটি কিন্তু একটি ক্যান্সারের লক্ষণ। কারণ এক্ষেত্রে আপনার পাকস্থলীর ক্যান্সার হতে পারে।
- জন্ডিস ভালো না হওয়াঃ যদি কেউ জন্ডিসে আক্রান্ত হয় এবং জন্ডিসের চিকিৎসা করার পরেও সেই জন্ডিস ঠিক না হয়ে বরণ বেড়েই চলছে তাহলে এটি কিন্তু একটি ক্যান্সারের লক্ষণ। এই লক্ষণের কারণে সাধারণত শরীরের লিভার, যকৃত বা যকৃতের আশেপাশে ক্যান্সার হয়।
- শরীরে চামড়া পরিবর্তনঃ শরীরে চামড়ার মাঝে মাঝে রঙের পরিবর্তন বা কোন কারণ ছাড়াই শরীরের জখমের দাগের মতো হওয়া বা চামড়ায় ছোট ছোট দানা হওয়া ইত্যাদি সবকিছুই মেলানোমা ক্যান্সারের লক্ষণ। অর্থাৎ ত্বকের ক্যান্সারের লক্ষণ। তাই হঠাৎ করে চামড়ার কোন পরিবর্তন হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- মল-মূত্র ত্যাগের অভ্যাসের পরিবর্তনঃ যদি কোন কারনে ঘন ঘন মলমূত্রত্যাগের জন্য শৌচাগারে যেতে হয়, তাহলে এখানে ক্যান্সার নিয়ে ভাবনার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া সাধারণত মলাশয়ের ক্যান্সারের লক্ষণ। আর মূত্র ত্যাগের সময় রক্তক্ষরণ বা অন্তরে ব্যথা মূত্রথলির ক্যান্সারের লক্ষণ।
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস থেকে বাচাঁর ঘরোয়া উপায়
উপরে উল্লেখিত সবগুলো লক্ষণই ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে পরিচিত।
ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়
ব্লাড ক্যান্সার খুবই মারাত্মক একটি রোগ। সাধারণত আমাদের শরীরে তিন ধরনের রক্তের
উপাদান রয়েছে সেগুলো হলো শ্বেত রক্তকণিকা, লোহিত রক্তকণিকা এবং অনুচক্রিকা।
যখন মানুষের শরীরের রক্তের মধ্যে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি
পায় তখন মানুষের শরীরের যে অবস্থা হয় সেই অবস্থাকে ব্লাড ক্যান্সার বলে। ব্লাড
ক্যান্সার হলে কি হয় বা ব্লাড ক্যান্সার হলে মানুষের শরীরের মধ্যে যে সকল ঘটনা
পরিবর্তন ঘটে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
- ব্লাড ক্যান্সার হলে সাধারণত মানুষের শরীরে দীর্ঘদিন ধরে জ্বর বা ঘন ঘন জ্বর হতে পারে।
- যদি কোন মানুষ ব্লাড ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে তার দেহে রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে, খাবারের অরুচি সহ বুক ধরফর করতে পারে।
- ব্লাড ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হলে মানুষের শরীরে অস্বাভাবিক ভাবে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
- ব্লাড ক্যান্সার হলে মূলত চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া এবং পায়ের ভিতর পানি জমে যাওয়ার মত সমস্যা হতে পারে।
- ব্লাড ক্যান্সার হলে শ্বাসকষ্ট এবং শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
- অনেক সময় ব্লাড ক্যান্সারের কারণে পেট ফাঁপা বা প্লীহার আকার বৃদ্ধি পেতে পারে ইত্যাদি।
টিউমার ক্যান্সারের লক্ষণ কিনা
অনেকেই জানতে চাই টিউমার ক্যান্সারের লক্ষণ কিনা? আসলে সকল ধরনের টিউমারই ক্যান্সারের লক্ষণ নয় তবে কিছু কিছু টিউমার রয়েছে যেগুলোকে ক্যান্সারের লক্ষণ বলে চিকিৎসকরা চিহ্নিত করেছেন। যেমন এমিনোগ্লাসটোমা। বেশিরভাগ টিউমারই আছে যেগুলো শুরুতে বেনাইন থাকে এবং বেনাইন আকারেই বড় হয়। আর যেটা ম্যালিগ্রান্ট টিউমার বা ক্যান্সার সেটা শুরুতেই ক্যান্সার হিসেবেই হয়।
আরো পড়ুনঃ কোমরে ফোঁড়ার চিকিৎসা কিভাবে করবেন
তবে সাধারণত বেশিরভাগ সময় আলসার বা ক্ষত থেকে ইনফেকশনের মাধ্যমে ক্যান্সার হয়
সম্ভাবনা বেশি থাকে। যে সকল টিউমারের কারণে ক্যান্সার হয় সেই টিউমার গুলো
সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি হয় না। যে সকল টিউমারের কারণে ক্যান্সার হয় সেই সকল
টিউমার গুলো সাধারণত খুব অল্প সময়ের মধ্য বড় হয় এবং ব্যথা যুক্ত হয় এবং ক্ষত
দেখা যায়। এই সকল টিউমারের কারণে সাধারণত ক্যান্সার হয় তবে সকল টিউমারের জন্য
কারণে ক্যান্সার হয় না।
ক্যান্সার থেকে বাঁচতে এই খাবারগুলো বর্জন করুন
ক্যান্সার হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো খাদ্যাভ্যাস। গবেষণায়
দেখা গেছে যে ভুলভাল খাদ্যাভ্যাস ও শারীরিক পরিশ্রমের অভাবে বেশিরভাগ মানুষ
ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। তাই ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কিছু খাবার বর্জন করা
উচিত। নিচে ক্যান্সার থেকে বাঁচতে যে খাবারগুলো বর্জন করতে হবে তার একটি তালিকা
দেওয়া হলো।
- প্রক্রিয়াজাত ও কৃত্রিম চিনি বর্জন করতে হবে।
- প্রক্রিয়াজাত মাংস বর্জন করতে হবে।
- আচার ও ধোঁয়ার প্রস্তুতি খাবার বর্জন করতে হবে।
- মাইক্রোওয়েভ পপকর্ন খাওয়া বর্জন করতে হবে।
- পরিশোধিত আটার তৈরি রুটি খাওয়া বর্জন করতে হবে।
- চাষ করা মাছ খাওয়া বর্জন করতে হবে।
- আলুর চিপস খাওয়া বর্জন করতে হবে।
- হাইড্রোজেনেইটেড অয়েল বা ট্রান্স-ফ্যাট জাতীয় খাবার বর্জন করতে হবে ইত্যাদি।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক বিন্দু, এতক্ষণ আপনাদের সাথে ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয় কিনা এবং
ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ এছাড়াও ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়
ইত্যাদি বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা পুরো পোস্টটি
পড়েছেন এবং বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন। এরপর যদি কোন বিষয়ে বুঝতে সমস্যা হয়
তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে মেসেজ দিতে পারেন। আর একটা কথা মনে রাখবেন “স্বাস্থ্যই
সকল সুখের মূল”। তাই নিজের স্বাস্থ্য নিয়ে সবসময় সচেতন থাকুন। আর এরকম আরো
পোস্ট করতে নিয়মিত আমাদের ব্লগার মামুন এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url