কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত - কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত
আমরা সবাই জানি কুয়েত প্রচুর তেলসমৃদ্ধ একটি রাষ্ট্র। যে দেশের মুদ্রার মান পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি। তাই অনেকেই কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত ও কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত এ সম্পর্কে জানতে চাই। তাই তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত ও কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত এ সম্পর্কে আলোচনা করব।
আপনি যদি কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত ও কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত এ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন। তাহলে নিচের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আর্টিকেলটিতে কুয়েত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।ভূমিকা - কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত - কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত
কুয়েত পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম ধনী একটি রাষ্ট্র। যে দেশে রয়েছে তেলের খনি। মধ্যপ্রাচ্যের যে সকল দেশ রয়েছে তার মধ্যেও কুয়েত অন্যতম। আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যারা কুয়েত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে আগ্রহী।
যেমন ধরেন-কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত, কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত, কুয়েতের বিভিন্ন কোম্পানির বেতনের তালিকা, কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত, কুয়েত ক্লিনারের বেতন কত,কুয়েত কোম্পানি ভিসার নতুন সুবিধা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে চাই।
তাই তাদের উদ্দেশ্যে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কুয়েত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য তুলে
ধরব। এছাড়াও আপনারা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত ও কুয়েত
কোম্পানি ভিসা বেতন কত এ সম্পর্কে জানতে পারবেন।
কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন কত
পৃথিবীর মধ্যে কুয়েতি মুদ্রার মান সবচেয়ে বেশি। তাই বিভিন্ন দেশের মানুষ এ দেশে যাওয়ার জন্য আগ্রহী। কুয়েত সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন ৬০ কুয়েতি দিনার যা বাংলাদেশী টাকায় রূপান্তর করলে হয় ২০ হাজার টাকা।
কুয়েত সরকার ৬০ দিনারের কম কোন শ্রমিককে বেতন দেয় না। কুয়েতে একজন শ্রমিকের সর্বনিম্ন বেতন ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। যা, আপনার কাজের ধরন ও কাজের ঘন্টার উপর নির্ভর করে কম বা বেশি হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি (৩০ টি সহজ কাজ)
তবে একজন শ্রমিক কুয়েতে তার নির্ধারিত সময় কাজ করার পাশাপাশি ওভারটাইম কাজ
করে অনায়াসে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে।
কুয়েত সর্বোচ্চ বেতন কত
আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা কাজের ভিসায় কুয়েত যান। এক্ষেত্রে তাদের কাজের ক্ষেত্রে কুয়েত সর্বোচ্চ বেতন কত এ সম্পর্কে জানা উচিত। কুয়েতে একজন শ্রমিকের সর্বোচ্চ বেতন সাধারণত ৯০ হাজার টাকা হয়।
তবে কাজের নির্ধারিত সময়ের পাশাপাশি ওভারটাইম কাজ করে ১ লাখ টাকা ইনকাম করা
যায়। আর আপনি যদি কোন কাজের প্রতি দক্ষ হন এবং কুয়েতি মানুষদেরকে ইমপ্রেস করতে
পারেন তাহলে আপনার বেতন সর্বনিম্ন হবে ১ লক্ষ টাকা।
কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত
আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা কুয়েত কোম্পানি ভিসার বেতন কত এ সম্পর্কে জানতে চায়। সাধারণত কুয়েত কোম্পানি ভিসার বেতন ৪৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে নতুন অবস্থায় কুয়েতি কোম্পানিগুলো জয়েনিং বেতন হিসেবে ৪৫ হাজার টাকা দেয়। তারপর কুয়েতি কোম্পানিগুলো অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে প্রত্যেক বছর বেতন বাড়িয়ে থাকে।
তবে কুয়েতি কোম্পানিগুলো সবার বেতন বৃদ্ধি করে না। যাদের কাজের দক্ষতা আছে এবং
কোম্পানিতে কাজ করার জন্য যে প্রয়োজনীয় রিকোয়ারমেন্টস আছে সেগুলো মেনে
কাজে নিয়োজিত থাকে তাদের বেতন বৃদ্ধি করে। এবং পরবর্তীতে কুয়েতি
কোম্পানিগুলো তাদের বেতন বোনাস সহ, যাতায়াত খরচ এবং থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে
দেয়।
তাই আপনি বা আপনারা যখন কুয়েতে কোন কোম্পানি ভিসায় কাজে যাবেন তখন অবশ্যই সেই
কোম্পানি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন। তাহলে আপনারা সেই কোম্পানির বিভিন্ন
সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
কুয়েতের বিভিন্ন কোম্পানির বেতনের তালিকা
আমাদের মাঝে অনেকেই কুয়েতে কি কি কোম্পানির রয়েছে কুয়েতে কোম্পানিগুলোর বেতন কেমন এ সম্পর্কে জানতে চাই। তাদের জন্যই মূলত এই আর্টিকেলটি লেখা।
কুয়েতে অনেক ধরনের কোম্পানি রয়েছে। যেই কোম্পানিগুলোর বেতনের পরিমাণও
আলাদা আলাদা।তাই আপনাদের জানার সুবিধার্থে কুয়েতের বিভিন্ন কোম্পানির বেতনের
একটি তালিকা নিচে উল্লেখ করা হলো-
কুয়েত আল ফয়সাল কোম্পানি বেতন কত
কুয়েতের মধ্য আল ফয়সাল কোম্পানি একটি বড় কোম্পানি। বাংলাদেশ থেকে অনেকেই
কুয়েত আল ফয়সাল কোম্পানির কাজের জন্য পাড়ি জমায়। কিন্তু অনেকেই কুয়েত আল
ফয়সাল কোম্পানির বেতনের পরিমাণ জানে না। তাই আজকের আর্টিকেলটিতে কুয়েত আল
ফয়সাল কোম্পানির বেতন কত এ সম্পর্কে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব।
কুয়েত আল ফয়সাল কোম্পানির বেতন মূলত বাংলাদেশি টাকায় ২৫ হাজার থেকে শুরু করে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি যদি প্রতিদিন ৮ ঘন্টা করে কাজ করেন তাহলে প্রতি মাসে আপনি ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে
আর যারা ১২ ঘন্টা করে কাজ করবেন তারা প্রতি মাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম
করতে পারবেন। আর আপনি যদি ১৬ ঘন্টা করে কাজ করতে পারেন তাহলে ৬০ হাজার টাকা
বা তার অধিক অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
এই কোম্পানিতে কাজ করার ক্ষেত্রে অনেকগুলো পজিটিভ রয়েছে। যেমন-
- এই কোম্পানি আপনার কাজের বেতন কখনো আটকে রাখবে না। মাস শেষ হলেই বেতন পরিশোধ করে দেবে।
- এই কোম্পানিটি প্রচুর পরিমাণে কন্ট্রাক্ট পেয়ে থাকে। যার ফলে কোম্পানিতে কাজের কোন ঘাটতি থাকে না।
এই কোম্পানি সাধারণত যে সকল কন্ট্রাক্ট পায় তা হলো-
- হাসপাতাল কন্ট্রাক্ট
- মসজিদ এর কন্ট্রাক্ট
- মার্কেটের কন্ট্রাক্ট
- এয়ারপোর্টের কন্ট্রাক্ট
- পেট্রোল পাম্প এর কন্ট্রাক্ট ইত্যাদি
আর একটা কথা মনে রাখবেন- এই কোম্পানির বেতন কিন্তু আপনার কাজের উপর নির্ভর করে কম
বেশি হতে পারে।
কুয়েত ন্যাশনাল কোম্পানি বেতন কত
আমাদের কাছে কুয়েতের অন্যতম পরিচিত একটি কোম্পানি হলো কুয়েত ন্যাশনাল
কোম্পানি। এই কোম্পানির বেতন কুয়েতের অন্যান্য কোম্পানির থেকে অনেক বেশি।
বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ এই কোম্পানিতে কাজ করার জন্য কুয়েতে যায়।
কুয়েত ন্যাশনাল কোম্পানির বেতন মূলত বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৮০ হাজারের উপরে বা
আশে পাশে। কুয়েতের মধ্যে অন্যতম একটি বড় কোম্পানি হলো কুয়েত ন্যাশনাল
কোম্পানি। এই কোম্পানিতে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। বর্তমানে এই কোম্পানি যে
সকল কন্টাক্ট নিয়ে কাজ করছেন তার মধ্যে কয়েকটি নাম নিচে উল্লেখ করা হলো-
- অফিস আদালতের কন্ট্রাক্ট
- রাস্তা-ঘাট এর কন্ট্রাক্ট
- হাসপাতালের কন্ট্রাক্ট
- স্কুলের ডিউটি
- এয়ারপোর্ট এর কন্টাক্ট ইত্যাদি
কুয়েত ন্যাশনাল কোম্পানি অনেকগুলো কন্টাক্ট নিয়ে কাজ করে বলে এই কোম্পানিতে
কখনো কাজের ঘাটতি থাকে না। আপনারা যারা কুয়েত যেতে চান তারা কুয়েত ন্যাশনাল
কোম্পানিতে কাজের জন্য যেতে পারেন। কেননা এই কোম্পানিতে কাজ করে আপনি প্রচুর
পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এবং আপনার কাজ নিয়ে কোন টেনশন থাকবে না।
কুয়েত আল জাজিরা কোম্পানি বেতন কত
কুয়েতের মধ্য অন্যতম একটি কোম্পানি হলো কুয়েত আল জাজিরা কোম্পানি। আমাদের মাঝে
অনেকেই কুয়েত আল জাজিরা কোম্পানির বেতন সম্পর্কে জানতে চান। তাই কুয়েত আল
জাজিয়া কোম্পানির বেতন সম্পর্কে নিচে কিছু তথ্য দেওয়া হলো-
বাংলাদেশী টাকায় কুয়েত আল জাজিরা কোম্পানির বেতন মূলত ২০ হাজার থেকে শুরু
করে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত বা এর অধিক হয়ে থাকে। কুয়েত আল জাজিরা কোম্পানি
কর্মীদেরকে দিয়ে সাধারণত দুই পদ্ধতিতে কাজ করায়। পদ্ধতি দুটি হলো-
- সিঙ্গেল ডিউটি ও
- ডাবল ডিউটি
আপনাদের মাঝে যারা প্রথম অবস্থায় এই কোম্পানিতে কাজ করতে যাবেন তারা সিঙ্গেল
ডিউটিতে কাজ করলে প্রতি মাসে বাংলাদেশি টাকায় ২০ হাজার টাকা পাবেন। আর ডাবল
ডিউটিতে কাজ করলে প্রতি মাসে বাংলাদেশি টাকায় ৪০ হাজার টাকা পাবেন। এছাড়াও এই
কোম্পানিতে ওভারটাইম কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আপনি চাইলে ওভারটাইম কাজ করে প্রচুর
পরিমাণে অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত
বাংলাদেশ থেকে যারা কাজের জন্য বিদেশ যেতে চান তাদের কাছে সবচেয়ে ভালো দেশ হতে পারে কুয়েত। কেননা কুয়েতের বর্তমান মুদ্রার মান পৃথিবীর মধ্যে সকল দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে কুয়েতে ড্রাইভিং কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি সঠিকভাবে ড্রাইভিং শিখে ড্রাইভিং ভিসায় কুয়েত যেতে পারেন তাহলে আমি বলব আপনার ভবিষ্যৎ বদলাতে শুরু করবে। কেননা কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসার বেতন অনেক বেশি।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার
কুয়েতে বর্তমানে প্রাইভেটকার ড্রাইভারদের বেতন কুয়েতি দিনারে ১২০ থেকে ১৩০
দিনার যা বাংলাদেশী টাকায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মতো। আর কুয়েতে বাস,
পিকআপ সহ আরো অন্যান্য গাড়ির ড্রাইভারদের বেতন কুয়েতি দিনারে ১৪০ থেকে ১৬০
দিনার যারা বাংলাদেশি টাকায় ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকার মতো।
এছাড়াও আপনি কুয়েতে বিভিন্ন কোম্পানির গাড়ির ড্রাইভার হিসেবে কাজ করতে পারেন।
যেখানে কোম্পানি আপনাকে সেলারি দিয়ে রাখবে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানির গাড়ি
ড্রাইভারদের বেতন বিভিন্ন রকমের হতে পারে।
কুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত
ইতিমধ্যে আমরা কুয়েতের বিভিন্ন কোম্পানির বেতন সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো কুয়েতে ক্লিনারের বেতন কত এ সম্পর্কে। আপনাদের মাঝে যারা কুয়েতে ক্লিনার ভিসায় কাজ করে তারা প্রতি মাসে প্রায় ৮০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ১০০ দিনার পর্যন্ত বেতন পেয়ে থাকেন।
যা বাংলাদেশ টাকায় রূপান্তর করলে ৩০ হাজার টাকার উপরে হয়। আর কুয়েতে
ক্লিনার ভিসায় যারা দীর্ঘদিন কাজ করেছেন তাদের কাজের ধরন ও অভিজ্ঞতার উপর
ভিত্তি করে তারা ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পেয়ে থাকে।
কুয়েত কোম্পানি ভিসার নতুন সুবিধা
কুয়েতে কোম্পানি ভিসায় কাজ করার নতুন কিছু সুবিধা রয়েছে। যেই সুবিধা গুলো নিচে
উল্লেখ করা হলো-
- কাজের বেতন বেশিঃ কুয়েতে কোম্পানিগুলোর বেতন মূলত ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। যা মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় অনেক বেশি।
- ওভারটাইম কাজ করার সুবিধাঃ কুয়েতে কোম্পানিগুলোতে কাজ করার অন্যতম একটি সুবিধা হলো ওভারটাইম কাজের সুবিধা। মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশগুলোতে ওভারটাইম কাজ করার সুবিধা না থাকলেও কুয়েতে ওভারটাইম কাজ করার সুবিধা রয়েছে।
- কুয়েত থেকে ইউরোপ যাওয়ার সুযোগঃ পৃথিবীর অন্যান্য দেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার চাইতে, কুয়েত থেকে ইউরোপ যাওয়া অনেক সহজ ইত্যাদি।
শেষ কথা
আজকের এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের সাথে কুয়েতে সর্বনিম্ন বেতন ও সর্বোচ্চ বেতন কত এবং কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত এই সম্পর্কে আলোচনা করেছি এছাড়াও কুয়েতের বিভিন্ন কোম্পানির বেতন সম্পর্কে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনারা পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়েছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। এই পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন। আর আপনার যদি এই পোস্ট সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট বক্সে আমাদেরকে জানাতে পারেন।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url