ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ ও বাচাঁর ঘরোয়া উপায়
ভূমিকা
আমাদের মাঝে অনেকেই যারা গুগুলসহ আরও বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ডায়াবেটিস কি, ডায়াবেটিস কেন হয়, ডায়াবেটিস রোগের সমস্যা, ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ ও বাঁচার ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে সার্চ করে জানতে চায়। যদিও ডায়াবেটিস রোগ কখনোই সম্পূর্ণভাবে নিরাময় হয় না।
যাইহোক, আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আপনাদেরকে ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ ও বাঁচার
ঘরোয়া উপায় এবং ডায়াবেটিস কিভাবে খুব সহজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন এই
বিষয়গুলো নিয়ে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। তাই চলুন আর দেরি না করে
বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
ডায়াবেটিস কেন হয়
ডায়াবেটিস শব্দটির সাথে কমবেশি আমরা সবাই পরিচিত। বর্তমান পৃথিবীতে এমন একটি পরিবার খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে ডায়াবেটিসের রোগী নেই। ডায়াবেটিস হয় মূলত ইনসুলিন নামক হরমোনের অভাবে। যখন আমাদের শরীরের বা দেহের ইনসুলিন নামক হরমোন কমে যায় বা ইনসুলিন নামক হরমোন উৎপাদন হওয়ার পরেও কাজ করতে পারে না, এমন অবস্থায় আমাদের শরীরের Glucose এর পরিমাণ বেড়ে যায়, যেই অবস্থাকে আমরা ডায়াবেটিস বলি।
আরও পড়ুনঃ ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়
খালি পেটে Glucose এর মাত্রা যদি ৭-এর বেশি হয় এবং খাওয়ার পর
Glucose এর মাত্রা যদি 11-এর বেশি হয় তাহলে সেই অবস্থাকে আমরা ডায়াবেটিস
বলি। এখন প্রশ্ন ডায়াবেটিস কেন হয়? ডায়াবেটিস হওয়ার মূল কারণ
হলো-ইনসুলিন নামক হরমোনের অভাব এবং Glucose এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়া। ডায়াবেটিস
রোগ আবার কয়েক ধরনের হতে পারে। যেমন-
- টাইপ-১
- টাইপ-২
- জেস্টেশনাল ও অন্যান্য
ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ
বর্তমান বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটা সমীক্ষায় দেখা গেছে- বাংলাদেশসহ বর্তমান বিশ্বে প্রায় প্রতি ৭ সেকেন্ডে একজন মানুষ ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এছাড়াও বাংলাদেশের একটি জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের এক জরিপে দেখা গেছে- বর্তমানে বাংলাদেশের মোট ডায়াবেটিস রোগের আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ।
বর্তমান দেশের যেহেতু এই অবস্থা তাই চলুন আমরা ডায়াবেটিস রোগের বিভিন্ন লক্ষণ দেখে নেই, যাতে করে ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলো আমরা আমাদের মাঝে দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারি।
লক্ষণগুলো হলো-
- ঘন ঘন ক্ষুধা লাগা
- ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করা
- দুর্বল দৃষ্টিশক্তি
- ত্বকের সংক্রমণ
- চামড়া ফেটে যাওয়া
- ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া
- ঘন মূত্রত্যাগ
- শরীরের ওজন কমে যাওয়া
- ঘন ঘন পানির পিপাসা পাওয়া
- যৌনাঙ্গে সংক্রমণ
- মিষ্টি জাতীয় জিনিসের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া
- বিরক্তি ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠা
- শরীরে ক্ষত বা কাটাছেঁড়া হলেও দীর্ঘদিনেও সেটা না সারা ইত্যাদি
উপরে উল্লেখিত লক্ষণ গুলি যদি আপনি আপনার মাঝে দেখতে পান তাহলে অবশ্যই ভালো একজন
চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
ডায়াবেটিসের সমস্যা বর্তমানে একটি বিশাল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যখন একজন মানুষের মাঝে ডায়াবেটিস দেখা দেয় তখন তার শরীরে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। ডায়াবেটিস হলে মূলত আমাদের শরীরে যে সমস্যা গুলো হয়, সে সমস্যাগুলো নিজে দেওয়া হলো-
- ঘাড় ব্যথা
- মাথাব্যথা
- হাতে ব্যথা
- হাটু ব্যথা
- কোমর ব্যথা
- গোড়ালি ব্যথা
- হাত ও পা ঝিমঝিম করা
- অবশ অবশ লাগা
- পিঠে ব্যথা
- শরীর ভার ভার হওয়া
এছাড়াও ডায়াবেটিস হলে আমাদের শরীরের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় যেগুলো অঙ্গ
সেগুলো হলো- চোখ, দাঁত, হৃদপিণ্ড ও কিডনি। তাছাড়া যৌন সমস্যাও দেখা দিতে
পারে।
দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়
কংগ্রেসিয়া নামের একটি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ১১ই এপ্রিল ২০১৯ সালে ঢাকায় একটি “ডায়াবেটিস মেলা” আয়োজন করেছিলো।সেই মেলায় তাদের প্রধান সমন্বয়ক ডা মোঃ. ফজলে রাব্বী খান বলছেন ,ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা পুরোপুরি নিরাময় করা যায় না কিন্তু এটিকে নিয়ন্ত্রণ করে স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করা যায়।
আরও পড়ুনঃ কোন ভিটামিনের অভাবে চোখের সমস্যা হয়
- খাদ্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবেঃ আমাদের মাঝে যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তাদেরকে অবশ্যই খাদ্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। কি পরিমান খাদ্য গ্রহণ করা তার জন্য নিরাপদ হবে সেটি আক্রান্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই বুঝতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।আমরা অনেকেই ভাবি ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি খাওয়া যাবে না এটি আসলে ভুল ধারণা। মিষ্টি খাওয়া যাবে কিন্তু সেটি অবশ্যই পরিমিত হতে হবে। আর একটা কথা ডায়াবেটিসের আক্রান্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে খাবার অবশ্যই প্রতিদিন একইসময় খেতে হবে।
- কায়িক পরিশ্রম করতে হবেঃ আপনি যদি সঠিকভাবে শুধু খাবার খেলেন আর বসে থাকলেন তাহলে কিন্তু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে না। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আপনাকে অবশ্যই কায়িক পরিশ্রম করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ব্যায়াম করবেন।
- জীবনাচরণ পরিবর্তন আনতে হবেঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনার জীবনাচরণে পরিবর্তন আনতে হবে। আপনি প্রতিদিন কি পরিমান ঘুমাচ্ছেন, কখন ঘুম থেকে উঠচ্ছেন, কতটুকু পরিশ্রম করছেন, কি কি খাবার খাচ্ছেন, কতটুকু খাওয়া উচিত, আপনার দিনে কয়বার খাওয়া উচিত, ইত্যাদি সবকিছুই আপনার জীবনাচরণের অংশ। এই সবকিছুর পরিবর্তন আনতে হবে।
- কফি পান করুনঃ দেশ-বিদেশের একটি গবেষণায় দেখা গেছে- প্রতিদিন কমপক্ষে দুই কাপ কফি পান করলে ডায়াবেটিস টাইপ- ২ এর ঝুঁকি প্রায় ২৯% কমে যায়। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই চিনি ছাড়া কফি পান করতে হবে।
- ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুনঃ আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন? তাহলে আপনার জন্য ফাস্টফুড একেবারেই নিষিদ্ধ। কারণ, ফাস্টফুড জাতীয় খাবার গুলো আমাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরিতে এবং ইনসুলিনের কাজে ব্যাঘাত ঘটায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।
- মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকুনঃ অতিরিক্ত মানসিক চাপ আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এটির ফলে মাথা ব্যথা থেকে শুরু করে ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগ হতে পারে। তাছাড়া ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বাড়তে পারে। তাই অতিরিক্ত মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন।
ডায়াবেটিস এর চিকিৎসা
ডায়াবেটিস একটি বহুমূত্ররোগ। ডায়াবেটিস এমন কি রোগ যেটি পুরোপুরিভাবে কখনোই নিরাময় করা যায় না। ডায়াবেটিস হওয়ার মূল কারণ মূলত আমাদের দেহের ইনসুলিন নামক হরমোনের অভাব এবং গ্লুকোজের পরিমাণ বৃদ্ধি। যখন এই দুটির পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কম বা বেশি হয় তখন আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস দেখা যায়।
ডায়াবেটিস হলে আমাদের শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। ডায়াবেটিস হলে
আমাদের শরীরের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখ, দাঁত, হৃদপিণ্ড ও কিডনি এই
অঙ্গগুলো। ডায়াবেটিস মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে-
- টাইপ-১
- টাইপ-২
টাইপ- ১ মূলত হয় আমাদের দেহের ইনসুলিন নামক হরমোনের অভাবে আর টাইপ- ২ মূলত হয় আমাদের দেহে ইনসুলিন নামক হরমোন কাজ করতে না পারার কারণে। বর্তমান বিশ্বে যেহেতু বেশিরভাগ মানুষই ডায়াবেটিসের এই দুটি রোগে আক্রান্ত।তাই চলুন এই দুটি রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নেই-
১। টাইপ-১ এর চিকিকৎসাঃ বিজ্ঞানীরা এখন পর্যন্ত ডায়াবেটিস টাইপ-১ হওয়ার কারণ জানতে পারেনি। এবং তারা এখন পর্যন্ত ডায়াবেটিস টাইপ-১ রোগের কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারেনি।এ ধরনের রোগে আক্রান্তের আনুমানিক হার ৫ থেকে ১০%। তবে ডায়াবেটিস টাইপ-১ যেহেতু ইনসুলিন নামক হরমোনের অভাবে হয়। এক্ষেত্রে আপনি যদি এই রোগে আক্রান্ত হন তাহলে “ইনসুলিন থেরাপি” নিতে পারেন। ইনসুলিন থেরাপি নেওয়ার পদ্ধতি হলো-
- ইনজেকশন বা
- ইনসুলিন পাম্পের মাধ্যমে
২। টাইপ-২ এর চিকিকৎসাঃ আমাদের দেশে যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তাদের মধ্যে শতকরা ৯৫% মানুষ ডায়াবেটিস টাইপ-২ রোগে আক্রান্ত। ডায়াবেটিস টাইপ-২ হওয়ার মূল কারণ হলো ইনসুলিন নামক হরমোন কাজ করতে না পারা। সুতরাং এটি থেকে বাঁচার জন্য যে সকল কাজ করা উচিত তা হলো-
- চিনি যুক্ত খাবার কম খাওয়া
- খাদ্যভাসে পরিবর্তন আনা
- শস্যদানা দ্বারা তৈরি যুক্ত খাবার খাওয়া
- প্রতিদিন ব্যায়াম করা
ডায়াবেটিস থেকে বাচাঁর ঘরোয়া উপায়
বর্তমানে এমনও কিছু উপায় আছে যেগুলো অনুসরণ করে কোন রকম ঔষধ না খেয়েই
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। যে উপায় গুলোকে ঘরোয়া উপায়ও বলা
হয়। আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন? আর আপনি যদি এর থেকে
মুক্তি পেতে চান, তাহলে নিচে উল্লেখিত ডায়াবেটিস থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়
গুলো অনুসরণ করতে পারেন।
- স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখাঃ আপনি যদি আপনার শরীরের ওজন উচ্চতা অনুযায়ী স্বাভাবিক রাখেন, তাহলে আপনি শুধু ডায়াবেটিসই নয় আরো অনেক ধরনের রোগ বালাই থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন। তাই আপনার উচিত স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা।
- সালাদ খানঃ আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হন তাহলে প্রতিদিন অন্তত একবাটি করে বিভিন্ন ধরনের সালাদ যেমন- গাজর, শসা, টমেটো, নেটুস, রসুন, পেঁয়াজ ইত্যাদির সালাদ খান। কারণ সালাদ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুবই উপকারী।
- প্রচুর হাঁটাহাঁটি করুনঃ আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হন, তাহলে আপনাকে নিয়ম করে প্রতিদিন অন্তত ৪০ মিনিট হাটাহাটি করতে হবে। তাহলে আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
- পূর্ণ শস্যজাতীয় খাদ্য খাওয়াঃ আপনি প্রতিদিন আপনার খাবার তালিকায় পূর্ণ শস্যজাতীয় খাবার রাখতে পারেন। কারণ এই ধরনের আমাদের দেহের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
- কফি পান করুনঃ একটা গবেষণায় দেখা গেছে- প্রতিদিন দুই কাপ চিনি ছাড়া কফি পান করলে ডায়াবেটিস টাইপ-২ রোগের ঝুঁকি ২৯% কমে যায়। তাই আপনি ডায়াবেটিস থেকে বাঁচতে কফি পান করতে পারেন।
- ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুনঃ আপনি যদি ডায়াবেটিসের রোগী হন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফাস্টফুড জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ ফাস্টফুড জাতীয় খাবার আমাদের দেহের ইনসুলিন নামক হরমোনের পরিমাণ কমে দিতে পারে।
- স্ট্রেস বা মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকুনঃ সব সময় নিজেকে মানসিক চাপ থেকে মুক্ত রাখার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
- ধুমপান ত্যাগ করুনঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ধূমপান খুবই মারাত্মক। তাই ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।
- দারুচিনি খানঃ একটা সমীক্ষায় দেখা গেছে দারুচিনির তেল বা পাউডার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখলে ডায়াবেটিসের রুট ঝুঁকি ৪৮% কমে আসে। কারণ দারুচিনির ভিতরে রয়েছে অস্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণ করার প্রাকৃতিক ক্ষমতা। তাই খাবারটি প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রাখুন।
উপসংহার
আশা করি, উপরের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে আপনারা ডায়াবেটিস রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। এছাড়াও পোস্টটিতে ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণ ও বাচাঁর ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনাদের মাঝে যদি কারো উল্লিখিত ডায়াবেটিস রোগের লক্ষণগুলো দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। আপনি যদি এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.
comment url